• রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০১:২৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
নিরীহ মানুষ যেন হয়রানির শিকার না হয়: পুলিশ কর্মকর্তাদের আইজিপি নিজেকে রাষ্ট্রপতি দাবী করে সংবাদ সম্মেলন ফার্মগেটে মার্কেন্টাইল ব্যাংকে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫ ইউনিট সম্পদের হিসাব দিতে হবে রাজউক কর্মকর্তাদের গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু বাংলাদেশ চোখের সেবা সম্প্রসারণে অরবিসের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা কার্যকর করবে ব্রিটেন বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ মঞ্চের বিভাগীয় সমাবেশ নিঃ স্বার্থ সমাজ কল্যাণ সংগঠনের নব নির্বাচিত কমিটির পরিচিতি ও মাদক বিরোধী সভা শেরপুরে হাসপাতালের সেই তত্ত্বাবধায়কের অপসারণ দাবীতে সাংবাদিকদের বিক্ষোভ

প্রধানমন্ত্রীর কমিউনিটি ক্লিনিক উদ্যোগ বিশ্বজুড়ে প্রশংসিত হয়েছে

সংবাদদাতা / ৬৯ পাঠক ভিউ
আপডেট সময় : শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক: অর্থ প্রতিমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক সম্পাদক ওয়াসিকা আয়শা খান বলেছেন, কমিউনিটি ভিত্তিক স্বাস্থ্যসেবা পদ্ধতিটি সর্বজনীন স্বাস্থ্য পরিষেবা অর্জনে একটি অংশগ্রহণমূলক এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক পদ্ধতি। বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবা পরিষেবাগুলো প্রতিটি মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিচ্ছেন। সাধারণ মানুষ সেখানে চিকিৎসা নিতে আসছে।

এই কমিউনিটি ক্লিনিকের উদ্যোগ সারা বিশ্বে প্রশংসিত হয়েছে। তিনি বলেন, প্রতিটি কমিউনিটি ক্লিনিকের সঙ্গে ভিশন সেন্টার আছে। এখন গ্রামে বসেই রোগীরা ভিডিও লিংকের মাধ্যমে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছ থেকে চোখের চিকিৎসাসেবা পাচ্ছেন এবং বিনামূল্যে চশমা দেওয়া হচ্ছে।শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) চট্টগ্রামের আনোয়ারায় মোহাম্মদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে ডেভ কেয়ার ফাউন্ডেশন আয়োজিত ‘বিশেষজ্ঞ মেডিকেল ক্যাম্প ২০২৪’ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে অর্থ প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

ওয়াসিকা আয়শা খান বলেন, জনসাধারণের স্বাস্থ্যসেবার ব্যয় কমাতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে এবং সরকারিভাবে সেবা বৃদ্ধি করছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বারবার বলেন সবার জন্য স্বাস্থ্যসেবা। সেই লক্ষ্যে সরকার এগোচ্ছে এবং আওয়ামী লীগ সরকারের নির্বাচনী ইশতেহারেও স্বাস্থ্যসেবার বিষয় রয়েছে। অর্থ প্রতিমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উদ্দেশ্য ছিল দেশের প্রতিটি ইউনিয়ন ও উপজেলায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেওয়া। পাকিস্তান আমলে মাত্র একটি ডিভিশনের একটি থানায় হেলথ কমপ্লেক্স ছিল। বঙ্গবন্ধু ৩৬৭টি হেলথ কমপ্লেক্স প্রতিষ্ঠা করেন সারা দেশে। প্রতিটি ইউনিয়নে তিনি স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র তৈরির পদক্ষেপ নেন। অধ্যাপক ড. এম এ ফয়েজের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন বিএমএ চট্টগ্রামের সভাপতি অধ্যাপক ডা. মুজিবুল হক খান, সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইলিয়াছ ও আনোয়ার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ইশতিয়াক ইমন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিস্তারিত...