স্টাফ রিপোর্টারঃ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হত্যা ও সহযোগী হিসেবে কাজ করেছেন সাবেক হুইপ আতিকের আস্থাভাজন ব্যাক্তি আব্দুল খালেক মিরপুর মডেল থানায় গত ৪ আগস্ট ছাত্র জনতা হত্যাকাণ্ডের ২২/৯/২৪ তারিখে ১৯৯ জন আসামি ও ২০০জন অঙ্গাত করে মামলা দায়ের করেন শেরপুর জেলার ঝিনাইদগতীর বাদী আমিনুল ইসলাম ঔ মামলার আসামি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক হুইপ আতিক।
এবং ১৫১ নং আসামি আবদুল খালেকের নাম রয়েছে কে এই আব্দুল খালেক? শেরপুরের শ্রীবরদী কাকিলাকুড়া খন্জেপাড়াগ্রমে কাঠ মিস্ত্রী ব হজরত আলী মুন্সী ছেলে, শেখ হাসিনার আমলে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে সেকশন অফিসার হিসেবে চাকরী পায় সে সময় থেকেই শুরু হয় কোটি টাকা কামানোর পথ শেরপুর সদরের এমপি সাবেক হুইপ আতিকের সাথে পরিচয় হয় একের পর এক তদবিরের মাধ্যমে বর্তমানে সে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ পরিচালক হিসেবে উন্নয়ন দপ্তর আছেন।
২০১৩সালে নিজ গ্রামে বাবা মায়ের নামে একটি কলেজ প্রতিষ্ঠা করে হুইপ আতিক ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষমতা অপব্যবহার করে নিয়োগ বাণিজ্য করে কোটি টাকা কামিয়েছেন আব্দুল খালেক। ২০২২সালে কলেজ এমপিও ভুক্ত হলে ৭জন প্রভাষকে বেশি টাকার বিনিময়ে বাদ দেয়।
বিভিন্ন প্রত্রিকায় নিউজ হয়েছিল কিন্তু সাবেক হুইপ আতিকের দাপটে তিনি চাকরীচূত করে। পৌনীতি ও সুশাসন বিষয়ে প্রভাষক আব্দুল আল মামুন মামলা করেছিলেন, সেই মামলা জেলের ভয় দেখিয়ে তুলে নেয়। আব্দুল খালেক বর্তমানে ঢাকার মগবাজারে ২কোটি টাকার ফ্ল্যাট ও ব্যাংকে কয়েক কোটি টাকার মালিক তিনি।
দৈনন্দিন দুর্নীতি তালাশ অনুসন্ধানে জানা গেছে কাকিলাকুড়া মালেকুনেসা হজরত আলী কলেজ ডিগ্রি শাখা খোলার জন্য নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ছাপিয়ে চাকুরী দিবে বলে স্থানীয় নুর হোসেন ও মাহবুবের কাছে ৫০শতাংশ জমি নিজের নামে লিখে নিয়েছে।
শুধু তাই নয় নিজের নামে এম এ খালেক ফাউন্ডেশন নাম করে কলেজের সভাপতি পদ বাগিয়ে নিয়েছেন ১১বছর ধরে বর্তমানে এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডির সভাপতি পদ বাতিল হলেও কাকিলাকুড়া মালেকুনেসা হজরত আলী কলেজের সভাপতি পদে আছেন আব্দুল খালেক এনিয়ে সমালোচনা জড় উঠেছে শেরপুরে।