নিজস্ব প্রতিবেদকঃ এক মাছ ব্যবসায়ী তার মাছের ব্যবসা ছেড়ে চাঁদাবাজি করে আসছেন দির্ঘদিন যাবৎ। চাঁদাবাজি করতে গিয়ে গণধোলাই এর শিকার হয়েছে একাধিকবার। চাঁদাবাজির একাধিক মামলা রয়েছে মুন্সিগঞ্জ বিজ্ঞ আদালতে। ভুয়া র্যাব সাজিয়ে জমি দখলের পায়তারার অভিযোগ রয়েছে। এলাকায় আধিপত্য বিস্তার ও টেটা বল্লম যুদ্ধের সাথে জড়িত রয়েছে। মুন্সীগঞ্জ জেলা সিরাজদিখান উপজেলার বালুচর ইউনিয়ন মোল্লা কান্দি গ্রামের হাসমত আলীর সরকারের ছেলে খোকন সরকারের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজিসহ নানা অভিযোগ রয়েছে।
অনুসন্ধানে জানা গেছে বালুচর বাজারে মাছের ব্যবসা করতেন তিনি তার চাচা আমজাদ হোসেন সরকার উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করে আসছেন দীর্ঘদিন যাবৎ তারই প্রভাবে মাছ ব্যবসা ছেড়ে দিয়ে চাঁদাবাজিতে যুক্ত হন খোকন সরকার। বালুচর বাজারে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে গণধোলাই এর শিকার হন এবং মুন্সিগঞ্জ বিজ্ঞ আদালতে দুটি চাঁদাবাজি মামলা হয় তার বিরুদ্ধে যাহারা নং ৩০/২৪-০৪/২৪ বালুচর বাজারে একটি জমি দখল করতে ভুয়া র্যাব সাজিয়ে জমির মালিকের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।
আওয়ামীলীগ আমলে দলীয় ক্ষমতা খাটিয়ে প্রশাসনকে ম্যানেজ করে বিভিন্ন অপকর্ম করেছে বলেও অভিযোগ রয়েছে। এলাকায় আধিপত্য বিস্তার ও টেটা বল্লম যুদ্ধের সাথেও জড়িত রয়েছে। এলাকায় মাদক ব্যবসায়ীদের আশ্রয় এবং প্রশ্রয়দাতা তিনি। বর্তমানে এলাকায় মারামারি তৈরি করার পাঁয়তারা করছে বলে এলাকার বহু মানুষের অভিযোগ। এ বিষয়ে সিরাজদিখান থানা পুলিশ অবগত রয়েছে বলেও জানা গেছে।
চাঁদাবাজি মামলার বাদি জাহিদ ও নিজাম জানান খোকন সরকার বহু অপকর্ম করে বেড়ায় এর মধ্যে চাঁদাবাজি অন্যতম, ভুয়া র্যাব সাজিয়ে বালুচর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আলেক চাঁন মুন্সীর জায়গা দখল করার চেষ্টা করেছিল এক পক্ষ থেকে মোটা অংকের টাকাও খেয়েছেন। চাঁদাবাজি করতে গিয়ে এলাকায় বহুবার গণধোলাই খেয়েছেন। উনিসহ উনার সহযোগিদের কাজই এলাকায় ঝগড়া বিবাদ সৃষ্টি করা। উনাদেরকে আইনের আওতায় আনা অতি জরুরী।