শরিফুল ইসলামঃ শেখ হাসিনার সরকার পতনের পর থেকেই সারাদেশে ছোট বড় বিক্ষিপ্ত সহিংসতার ঘটনা ঘটে চলেছে। কোথাও রাজনৈতিক দলীয় কোন্দল,আবার কোথাও চলছে প্রতিহিংসার প্রতিশোধ,(শনিবার ১৭ আগষ্ট) বিকালে সাঁথিয়া বনগ্রাম বাজারে ইন্টারনেট ব্যবসায়ী যুবলীগ নেতা রিপন মুন্সি ও বাদশার নেট অফিস ও যুবলীগ আঞ্চলিক কার্যালয় ভাঙচুর করে দুর্বৃত্তরা।
বিষয়টি কে বা কাহারা একটি ফেসবুকের ভূয়া আইডি খুলে ভাঙচুরের ঘটনায় বেশ কিছু বিএনপি নেতাকর্মীদের নাম উল্লেখ করা হয়। উল্লেখ করা হয় বনগ্রাম বাজার বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আলহাজ্ব আব্দুর রহিম বাবুর নাম।
এ বিষয়ে স্থানীয়দের সাথে ও বনগ্রাম বাজারের ব্যবসায়ীদের সাথে কথা বলে জানা যায় ওই নেট অফিস ও যুবলীগ আঞ্চলিক কার্যালয় কে, বা কাহারা ভাঙচুর করেছে তা তারা জানেন না। তবে রিপন মুন্সী এর আগেও বেশ কয়েক বার দলীয় অভ্যন্তরীণ কোন্দলে নিজ দলীয় লোকজনের হাতে লাঞ্ছিত ও মারধরের শিকার হয় বলে জানান স্থানীয়'রা।
তারা আরো বলেন যুবলীগের দলীয় কোন্দলের কারনে বর্তমান পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে তাদের দলীয় লোক, এই হামলা ও ভাঙচুর করেছে বলে জানান।
তারা আরো জানান, বনগ্রাম বাজার বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আলহাজ্ব আব্দুর রহিম বাবু এই রকম ন্যাক্কার জনক ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে না , ঘটনা ভিন্ন খাতে নেওয়ার প্রক্রিয়া চালাচ্ছে একটি মহল। তারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিথ্যা তথ্য প্রচারের জন্য তীব্র নিন্দা জানান। এ ঘটনায় বনগ্রাম বাজার বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আলহাজ্ব আব্দুর রহিম বাবুর সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি জানান এই ভাঙচুরের ঘটনায় আমাকে জড়িত করার মিথ্যা প্রপাগান্ডা চালাচ্ছে একটি বিশেষ মহল।
আসলে এই ঘটনার সাথে আমার কোন সম্পৃক্ততা নাই, শারীরিক অসুস্থতার কারণে আমি ঘটনার দিন পাবনা সদরের নিজ বাসায় ছিলাম। কে বা কারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে আমার জানা নেই। তবে এই ঘটনা যেই ঘটাক আমি ব্যবসায়ী হিসেবে এই অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। এ ব্যাপারে মুঠোফোনে বেশ কয়েকবার রিপন মুন্সির সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতিঃ সাঈদুর রহমান রিমন। প্রকাশক ও সম্পাদক ফয়সাল হাওলাদার। বার্তা- সম্পাদক জুয়েল খন্দকার। প্রধান কার্যালয়ঃ- ৩৮/১ আরামবাগ.(মতিঝিল) ঢাকা-১০০০। ইমেলঃ- bdccrimebarta@gmail.com, মোবাঃ ০১৭৩২৩৭৯৯৮২
ইপেপার