স্টাফ রিপোর্টারঃ শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতী উপজেলার মহারশি বালুমহাল হতে বাদে চল্লিশ কাহিনী মৌজা বাদ দেওয়ার দাবিতে। ৩ মার্চ ২০২৪ইং তারিখে, নদীর তীরে মানববন্ধন করেছে স্থানীয় গ্রামবাসী সরজমিনে।মিলে দেখা যায় শেরপুর জেলার জিলাইগাতী উপজেলার গ্রাম অঞ্চলের ভেতর দিয়ে বয়ে গেছে ভারত থেকে নেমে আসা মহারশি নদী। নদী টি গোমরা, হলদিগ্রাম, সন্ধ্যা কুড়া, ফাকরা বাদ, বারোমারী ,তামা গাও।
বাদে চল্লিশ কাহনিয়া মৌজা বেদ করে অগ্রসর হয়ে সামনের দিকে নদীটিতে একটি বালু মহাল রয়েছে, বালু মহালটি দীর্ঘদিনের পুরনো, প্রতিবছর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, শেরপুর হতে মহালটি বালু উত্তোলনের জন্য ইজারা প্রদান করা হয়। দীর্ঘদিন পূর্বে বর্ণিত মৌজা সমূহ নিয়ে বালু মহালটি সৃষ্টি করা হলেও, এ পর্যন্ত আর কোন পরিবর্তন করা হয়নি। বেপরোয়া বালু উত্তোলনের ফলে নদী ভাঙ্গনে বাদে চল্লিশ কাহনিয়া এলাকার সাধারণ কৃষকের ফসলী জমি এখন নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে।
এবং ভিটামাটি ও নদী ভাঙ্গনের সম্মুখীন হয়েছে মহারশি বালু মহাল হতে বাদে চল্লিশ কাহনিয়া মৌজাটি বাদ দেওয়ার জন্য গ্রামবাসী প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তর আবেদন দাখিল করেও এর কোন পতিকার পায়নি ,এ ব্যাপারে বাদে চল্লিশ কাহনিয়া গ্রামের জৈনক, ফরিদ মিয়া ,মুসা মিয়া, আমিনুল, প্রমুখ ব্যক্তিরা জানান যে।সরকারের স্থানীয় বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দিয়েও কাজ হচ্ছে না। তাই ইজারাদার, ইজারার কাগজ নিয়ে এসে উক্ত মৌজায় বেপরোয়া বালু উত্তোলন করতে করতে আমাদের ফসলে জমি, ও পৈত্রিক ভিটামাটি ধ্বংস করে দিচ্ছে।
মহারশি বালুমহাল হতে বাদে চল্লিশ কাহিনী মৌজা বাদ দেওয়ার জন্য স্থানীয়রা অদ্য, এই মানববন্ধনে অংশগ্রহণ করেন। ফসলের জমি ও পৈত্রিক ভিটামাটি রক্ষার দাবিতে মানববন্ধন ।নদী ভাঙ্গন হতে রক্ষা পেতে মহারশি বালুমহাল হতে বাদে চল্লিশ কাহনিয়া বাদ দিতে গ্রামবাসীর মানববন্ধন।
সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতিঃ সাঈদুর রহমান রিমন। প্রকাশক ও সম্পাদক ফয়সাল হাওলাদার। বার্তা- সম্পাদক জুয়েল খন্দকার। প্রধান কার্যালয়ঃ- ৩৮/১ আরামবাগ.(মতিঝিল) ঢাকা-১০০০। ইমেলঃ- bdccrimebarta@gmail.com, মোবাঃ ০১৭৩২৩৭৯৯৮২
ইপেপার