খাদিজা আক্তার, স্টাফ রিপোর্টারঃ অনুকূল বলতে এখানে প্রায় কিছুই নেই। মাঠে নামলেই শত্রু, যেমনঃ- পুলিশ শত্রু, রাজনৈতিক দলগুলো শত্রু, ধর্মান্ধরা শত্রু, সরকারি অফিস আদালতে শত্রু, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানেও শত্রু, ভূমিখেকোরা শত্রু, ঘুষখোর আর দূর্নীতিবাজরা তো চেনা শত্রু।
তার উপর রাষ্ট্র যন্ত্র ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নামে তৈরী করেছে আরেক ফাঁদ, ক্ষমতাসীনের বিপক্ষে গেলেই গ্রেফতার আতংক। যেমনটা আমার বেলায় হশেছে, মোটকথা হলো সাংবাদিকতায় যেচে পড়ে শত্রুতা তৈরির একটি মাধ্যম ছাড়া কিছু নয়।
সকলেই সৎ সাংবাদিকতা প্রত্যাশা করে, কিন্তু সাংবাদিকের জীবনের নিরাপত্তা, পেশাগত দায়িত্ব পালনে নিরাপত্তা কেউ দেয়না। অথচ দিনশেষে একজন সৎ সাংবাদিক জনগণের সবচেয়ে কাছের বন্ধু। দেশ ও জনগণের জন্য লড়ে যাওয়া একজন নিঃস্বার্থ সৈনিক। কিন্তু তার বিনিময়ে সাংবাদিকরা কি পেলো? একটু কিছু হলেই নিজেদের দোষ আড়াল করে ইনিয়ে বিনিয়ে থানায় গিয়ে আগেই মামলা দিয়ে অহেতুক হয়রানি করে। কারণ যোগটাই এখন মিথ্যা দিয়ে চলছে।
তবে একথাও সত্য, আজকাল কিছু সফল(?) সাংবাদিকদের কোনো শত্রু নেই, শুভাকাঙ্ক্ষীর কোনো আকাল নেই। তেনাদের কথা আলাদা। কিন্তু আমরা জারা দিনের পর দিন দেশের জন্য কোন স্বার্থ ছাড়াই কাজ করে যাচ্ছি বিনিময়ে কি পেলাম? এইতো বিনা স্বার্থে কাজের প্রতিদান হিসেবে গত ১৩/০৮/২০২২ সে জয়দেবপুর থানায় আমার নামে একটি মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করা হয়। চমৎকার প্রতিদান আমাদের বেলায়।#