নিজস্ব প্রতিবেদকঃ মফস্বল সাংবাদিকতার সমস্যা ও সম্ভাবনা সংবাদপত্রকে আধুনিক রাষ্ট্র ব্যবস্থার অনিবার্য এক উপাদান হিসাবে বিবেচনা করা হয়। সাংবাদিকদের জাতীর বিবেকও বলা হয়। সংবাদপত্রের যাত্রা যথেষ্ট প্রচীন হলেও বিংশ শতাব্দিতে সংবাদপত্র বিভিন্ন দেশীয় আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে বেশ কিছু তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল, বর্তমানেও করছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে ওয়াটার গেট কেলেংকারী সংশিষ্ট সাংবাদিকতার গভীর তাৎপর্যপূর্ণ নিয়ামকের ভূমিকা পালন করেছিল।
বাংলাদেশের সাংবাদিকগণ তাৎপর্যপূর্ণ ইতিবাচক ভূমিকার স্বাক্ষর রেখেছেন। একটি দেশের সাংবাদিক, পুলিশ, রাজনৈতিক নেতা, এমপি, মন্ত্রী যদি সৎ, যোগ্য, বাস্তববাদী হয় তবে যে কোন ধরনের উন্নতি করতে কোন ধরনের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হওয়ার কথা নয়। রাজধানী ও বিভাগীয় শহরের বাইরে মফস্বলের সাংবাদিকতাও পর্যাপ্ত বিস্তৃত হয়েছে এবং বিভিন্ন সমস্যা প্রতিকূলতা সত্ত্বেও বাংলাদেশের মফস্বল সাংবাদিকতা বিপুল সম্ভাবনার দ্বার উন্মুক্ত করেছে। মফস্বল শব্দটির আভিধানিক অর্থ ”শহর বহির্ভূত স্থান” বা ”গ্রাম”।
এই অর্থে মফস্বলের খবর মানে গ্রামের খবর কিন্তু বাস্তবে ঢাকার বাইরে শহর গ্রামগঞ্জ জনপদের খবরই মফস্বলের খবর- সুতরাং মফস্বল সাংবাদিকতা বলতে রাজধানী ঢাকার বাইরে বিভিন্ন মাত্রার সাংবাদিকদের বুঝানো হয়। বাংলাদেশের মফস্বলে মুদ্রণ গণমাধ্যম সংশ্লিষ্ট সাংবাদিকতাকে প্রধানত দুইভাগে ভাগ করা যায়।
মফস্বল এলাকা থেকে প্রকাশিত দৈনিক, সাপ্তাহিক পত্রিকার সাথে সংশ্লিষ্ট সংবাদ কর্মীদের সাংবাদিকতা একভাগে চিহ্নিত হতে পারে। আর অন্য ভাগে ঢাকা থেকে প্রকাশিত জাতীয় পর্যায়ের দৈনিক সাপ্তাহিক পত্রিকার সাথে সংশ্লিষ্ট সংবাদ কর্মীদের কার্যক্রমকে দ্বিতীয় ভাগে দেখানো যায়।
সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতিঃ সাঈদুর রহমান রিমন। প্রকাশক ও সম্পাদক ফয়সাল হাওলাদার। বার্তা- সম্পাদক জুয়েল খন্দকার। প্রধান কার্যালয়ঃ- ৩৮/১ আরামবাগ.(মতিঝিল) ঢাকা-১০০০। ইমেলঃ- bdccrimebarta@gmail.com, মোবাঃ ০১৭৩২৩৭৯৯৮২
ইপেপার