নিজস্ব প্রতিনিধিঃ গ্রেফতার আতংকে পালিয়ে বেরাচ্ছেন দেশের শীর্ষস্থানীয় জাতীয় ইংরেজি দৈনিক দি ডেইলী ট্রাইব্যুনালের ফরিদপুর জেলা প্রতিনিধি মোঃ জিল্লুর রহমান রাসেল। ফরিদপুর শহরের চিন্হিত মাদক ব্যবসায়ী ও মাদকসেবী এবং অস্ত্র ব্যবসায়ী মোঃ সাজ্জাদ হোসেনের মিথ্যা মামলায় ওই সাংবাদিক, তার ছোট ভাই ও তার বড় ছেলে পালিয়ে বেরাচ্ছেন।
ওই সাংবাদিকের একটি ব্যাক্তিগত বিষয় নিয়ে ফেসবুকে দেওয়া পোস্টকে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিরুদ্ধে প্রচার করে মাদক ব্যবসায়ী সাজ্জাদ ওই সাংবাদিকের নিকট চাঁদা দাবী করেন। সে সময় কথা কাটাকাটি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। সাংবাদিক জিল্লুুর রহমান রাসেল বলেন, মামলার এজাহারে যে সকল তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে তা শতভাগ মিথ্যা ও বানোয়াট। সরকারি সারদা সুন্দরী মহিলা কলেজের গেটে যে সিসি ক্যামেরা রয়েছে তার ফুটেজ দেখলেই সত্য প্রকাশ হবে।
তাছাড়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশিত একটি ভিডিওতে দেখা যায় থাপ্পড়, কিল, লাথি মারা হচ্ছে ও পাশে পরে থাকা একটি কাঠের অংশ দিয়ে আঘাত করার চেষ্টা চালানো হয়। কিন্তু এজাহারে উল্লেখ করা হকিস্টিক, চাপাতি, লোহার রড, খুর কোন কিছুরই অস্তিত্ব সেখানে নেই। ওই ভিডিওই প্রমান করবে এজাহারে উল্লেখিত সকল তথ্য মিথ্যা ও বানোয়াট। আমার ক্ষতি সাধন করার লক্ষে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতার প্রভাব খাটিয়ে থানায় মিথ্যা মামলা নিতে কর্মকর্তাকে বাধ্য করেছে।
এই সাজ্জাদ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধি পরিচয়ে শহরের বিভিন্ন স্থানে চাঁদাবাজি করে আসছিলো। সে সকল তথ্য আমার কাছে রয়েছে। পুলিশের কাছেও রয়েছে। আমি এ সকল কথা তাকে বললে সে আমার উপর আরও ক্ষিপ্ত হয়। আমার উপর ক্রোধান্বিত হয়ে সে এই মিথ্যা মামলা দায়ের করেছে।
এ বিষয়ে মামলার বাদী সাজ্জাদ বলেন, মামলা করতে গেলে অনেক কিছুই লিখতে হয়। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই মোঃ আলমগীর হোসেন বলেন, আমি চন্দ্রপাড়া ডিউটিতে আছি। আমাকে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হইছে। এখান থেকে ফিরে কাছ শুরু করবো।
সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতিঃ সাঈদুর রহমান রিমন। প্রকাশক ও সম্পাদক ফয়সাল হাওলাদার। বার্তা- সম্পাদক জুয়েল খন্দকার। প্রধান কার্যালয়ঃ- ৩৮/১ আরামবাগ.(মতিঝিল) ঢাকা-১০০০। ইমেলঃ- bdccrimebarta@gmail.com, মোবাঃ ০১৭৩২৩৭৯৯৮২
ইপেপার