রাঙ্গাবালী (পটুয়াখালী) প্রতিনিধিঃ পটুয়াখালী জেলার রাঙ্গাবালীর চালিতাবুনিয়া ইউনিয়ন উপ স্বাস্থ্য কেন্দ্র টির ভবন অত্যান্ত ঝুঁকিপূর্ণ। আর ঝুঁকিপূর্ণ ভবনেই স্বাস্থ্য সেবা দিয়ে চলেছেন উপ- সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, উক্ত ভবনটি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ যা যেকোন মুহুর্তে বড় ধরনের দূর্ঘটনা ঘটতে পারে। ভবনটির অধিকাংশ অংশ নষ্ট হয়ে গেছে এবং উপরের পলেস্তার খসে পড়ে পানি চুয়ে চুয়ে পড়ছে।এতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র সহ মূল্যবান ঔষধপত্রও নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা আছে।
উক্ত ভবনটিতে ১জন উপ সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার চরম ঝুঁকি নিয়ে দায়িত্ব পালন করছেন। এ ব্যাপারে বিভিন্ন চ্যানেল ও প্রিন্ট মিডিয়ায় আলোচনায় আসলেও নেওয়া হচ্ছে না কোন ব্যবস্হা। চালিতাবুনিয়া ইউনিয়নের উপ- সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার মো: সাখাওয়াত হোসেন এর সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, ২নং চালিতাবুনিয়া ইউনিয়ন উপ স্বাস্থ্য কেন্দ্র ভবনটি অত্যান্ত ঝুঁকি পূর্ণ অবস্থায় আছে। তারপর ও নেওয়া হছে না কোন উদ্যোগ, উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের কাছে বার বার লিখিত ভাবে চিঠি প্রেরণ করেছি এবং মৌখিক ভাবেও জানিয়েছি।
তবে উপজেলা স্বাস্থ্য উ পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা বলেছেন, জেলা মিটিং অবহিত করা হয়েছে তারা এর দ্রুত ব্যবস্হা নিবেন। চালিতাবুনিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জনাব মো: জাহিদুল ইসলাম বলেন,অত্র ভবনটিতে প্রতিনিয়ত ইউনিয়নের গর্ভবতী মা ও শিশু সহ অন্যান্য জনসাধারণের গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য সেবা প্রদান ও পরামর্শ দিয়ে থাকে।
যেহেতু এই ইউনিয়ন টি চরদিগে নদী দিয়ে ঘেরা এই এলাকার মানুষের একমাএ ভরসা এই হাসপাতাল টি, হঠাৎ কেউ অসুস্থ হলে নৌকা অথবা ট্রলার ছারা কোথায় নেওয়া যায় না।আর বর্ষার মৌসুমে নদী থাকে সবসময় উত্তাল সে সময় নৌকা ট্রলার চলাচলে অন উপযোগি হয়ে পরে।
তখন রোগীকে নিয়ে কষ্টের সীমা থাকে না। আমি উপজেলা কর্মকর্তার মাসিক মিটিং আলোচনা করেছি ইউ এন ও মহোদয় আমাকে আসস্ত করেছে। আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সহ সকল উর্ধতন কর্মকর্তা কে অনুরোধ করব যাহাতে আমার এলাকার সকল জনগণ স্বাস্থ্য সেবা পেতে পারে তাহার ব্যবস্হা করেন।
সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতিঃ সাঈদুর রহমান রিমন। প্রকাশক ও সম্পাদক ফয়সাল হাওলাদার। বার্তা- সম্পাদক জুয়েল খন্দকার। প্রধান কার্যালয়ঃ- ৩৮/১ আরামবাগ.(মতিঝিল) ঢাকা-১০০০। ইমেলঃ- bdccrimebarta@gmail.com, মোবাঃ ০১৭৩২৩৭৯৯৮২
ইপেপার