• শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:৪৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
নিরীহ মানুষ যেন হয়রানির শিকার না হয়: পুলিশ কর্মকর্তাদের আইজিপি নিজেকে রাষ্ট্রপতি দাবী করে সংবাদ সম্মেলন ফার্মগেটে মার্কেন্টাইল ব্যাংকে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫ ইউনিট সম্পদের হিসাব দিতে হবে রাজউক কর্মকর্তাদের গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু বাংলাদেশ চোখের সেবা সম্প্রসারণে অরবিসের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা কার্যকর করবে ব্রিটেন বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ মঞ্চের বিভাগীয় সমাবেশ নিঃ স্বার্থ সমাজ কল্যাণ সংগঠনের নব নির্বাচিত কমিটির পরিচিতি ও মাদক বিরোধী সভা শেরপুরে হাসপাতালের সেই তত্ত্বাবধায়কের অপসারণ দাবীতে সাংবাদিকদের বিক্ষোভ

অশান্তি-সংঘাত নয়, সবার উন্নতি চাই: প্রধানমন্ত্রী

সংবাদদাতা / ৯২ পাঠক ভিউ
আপডেট সময় : রবিবার, ২৮ মে, ২০২৩

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, “আমরা আর অশান্তি, সংঘাত চাই না। আমরা সবার উন্নতি চাই।” তিনি আরও বলেন, ২০০৮ সালের নির্বাচনের পর থেকে দেশে একটা শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বিরাজমান রয়েছে। রোববার (২৮ মে) বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের জুলিও কুরি শান্তি পদকপ্রাপ্তির ৫০ বছর পূর্তি উদযাপনের আলোচনায় প্রধান অতিথি বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, “পরিকল্পিতভাবে দেশের উন্নয়ন করা হচ্ছে। মানুষ ভিক্ষা করে নয়, নিজের মর্যাদা নিয়ে চলবে, এটাই আমাদের লক্ষ্য। শান্তিপূর্ণ পরিবেশ মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তির ক্ষেত্রে সহায়ক হিসেবে কাজ করে। শেখ হাসিনা আরও বলেন, “ভারতের সঙ্গে আলোচনা করে ছিটমহল বিনিময় করেছি। তাহলে কেন এই অস্ত্র ব্যবসা। সেটা কেন শিশুদের খাবারের জন্য ব্যয় করা হয় না। আমরা রোহিঙ্গাদের জায়গা দিয়েছি। কারণ, আমাদের মনে ছিল ৭১-এর শরণার্থী শিবিরের কথা।

বঙ্গবন্ধুকন্যা বলেন, “আমরা সব সময় শান্তিতে বিশ্বাস করি। দারিদ্র্যের হার ৪১ ভাগ থেকে ১৮ ভাগে নামিয়ে এনেছি। এ দেশে কেউ দরিদ্র, ভূমিহীন থাকবে না। সবার মৌলিক অধিকার নিশ্চিত হবে, যা জাতির পিতার স্বপ্ন ছিল।”

প্রধানমন্ত্রী বলেন, “তৎকালীন শান্তি পরিষদের মহাসচিব বলেছিলেন, শেখ মুজিব কেবল বঙ্গবন্ধু নন, তিনি বিশ্ববন্ধু। মাত্র ৯ মাসে তিনি সংবিধান উপহার দেন। যাতে শান্তির কথা ও দেশের মানুষের মৌলিক অধিকারের কথা ছিল। তিনি পরমাণু নিরস্ত্রীকরণের ওপর গুরুত্বারোপ করেছিলেন।”

সরকারপ্রধান বলেন, “ছাত্রজীবন থেকে তিনি নির্যাতিত মানুষের পাশে ছিলেন, সেই ১৯৪৩ সালে দুর্ভিক্ষে ছাত্র শেখ মুজিব মানুষের পাশে ছিলেন। ৪৫ সালে ডাঙ্গার সময় নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে শেখ মুজিব ডাঙ্গায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন। সব সময় তিনি শান্তির পথে ছিলেন। শান্তির কথায় তিনি বলে গেছেন।”

শেখ হাসিনা বলেন, “জাতির পিতা পররাষ্ট্রনীতি আমরা আজও মেনে চলি। মেনে চলতে চাই। জাতির পিতা সব সময় মানুষের কল্যাণের নিজের জীবনকে উৎস কর্ম করছেন। বঙ্গবন্ধু শান্তিতে বিশ্বাস করতেন। জাতিসংঘে বাংলায় ভাষণ দেওয়ার সময়ও তিনি শান্তির কথা বলেছিলেন। যিনি সর্বদা শান্তির কথা বলে গেছেন, তাকেই জীবন দিতে হলো। প্রতিনিয়ত স্বাধীনতাবিরোধীদের প্রতিকূলতা অতিক্রম করতে হচ্ছে।”


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিস্তারিত...