• সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৩:২৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
ফেনীতে সাংবাদিক সোহেলকে মহিপাল হত্যা মামলায় জড়ানোর অভিযোগ! ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানিয়ে কোটি কোটি হাতিয়ে নিয়েছেন হায়দার আলী বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষে থেকেও হলেন হত্যা মামলার আসামী চেন্নাই টেস্টে টাইগারদের রেকর্ড ব্যবধানে হারাল ভারত মুন্সীগঞ্জে আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে গ্রাহকদের চাপের মুখে কর্মকর্তারা সরকারি কর্মচারীদের সম্পদের হিসাব দেওয়ার তারিখ নির্ধারণ আন্দোল‌নে আহত শিক্ষার্থীদের চিকিৎসায় ঢাকায় চীনা মেডিকেল টিম ভারতের বিশেষ অনুরোধে ইলিশ রপ্তানির অনুমতি: মৎস্য উপদেষ্টা বালুরঘাট দখল নিয়ে কুষ্টিয়ায় বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৫ প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সৌজন্য সাক্ষাৎ

ফেনীতে সাংবাদিক সোহেলকে মহিপাল হত্যা মামলায় জড়ানোর অভিযোগ!

ছাগলনাইয়া প্রতিনিধি / ১৬ Time View
Update : রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

ছাগলনাইয়া প্রতিনিধি: ফেনীর ছাগলনাইয়া প্রেস ক্লাব’র নিয়মিত সদস্য, সরকারী মিডিয়াভূক্ত দৈনিক স্টার লাইন’র ছাগলনাইয়া উপজেলা প্রতিনিধি, সাংবাদিক এনায়েত উল্যাহ সোহেল কে মহিপাল হত্যাকান্ডে জড়ানোর অভিযোগ উঠেছে।জানা যায়, গত ৪ঠা আগস্ট ফেনীর মহিপালে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনরত ছাত্র-জনতার উপর আওয়ামী সন্ত্রাসীরা বেপরোয়া গুলিবর্ষণ করে ৯ জনকে হত্যা করে।

এসব হত্যাকান্ডে ভুক্তভোগীর পরিবার বাদী হয়ে ফেনী মডেল থানায় ৮টি মামলা দায়ের করে। এতে সরোয়ার জাহান মাসুদ হত্যা মামলায় সাংবাদিক এনায়েত উল্যাহ সোহেলকে ৫৮নং আসামী সাজিয়ে ফেনী মডেল থানায় এজাহার দায়ের করা হয়। অথচ, ঘটনার দিন আসামী সাংবাদিক এনায়েত উল্যাহ ছাগলনাইয়া থেকে ফেনী শহরেই আসেনি।

বাদী সাংবাদিক এনায়েত উল্যাহ সোহেলকে চিনেন না। কাহারো ইন্ধনে বাদী প্ররোচিত হয়ে সাংবাদিক সোহেলের নাম অন্তর্ভূক্ত করে।

কেননা, ঘটনার সময় (দুপুর ১ ঘটিকা থেকে ২.৩০ ঘটিকা পর্যন্ত) সাংবাদিক এনায়েত উল্যাহ সোহেল ছাগলনাইয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ সাইফুল ইসলাম কমলের ফোন পেয়ে তার সাথে সাক্ষাত করতে যান। ওই দিন সকাল ১১.৪০ মিনিটে ছাগলনাইয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অফিসে প্রবেশ করে দুপুর ২ ঘটিকা পর্যন্ত তার অফিস রুমে অবস্থান করেন।

সাংবাদিক এনায়েত উল্যাহ সোহেলের বিষয়টি ছাগলনাইয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জানেন ও তার অফিসের সিসি ক্যামরার ফুটেজে তার উপস্থিতি রয়েছে। এছাড়াও গত ৪ আগস্ট সাংবাদিক সোহেলের ব্যবহৃত মোবাইল ফোনের (০১৮১৮-৬৩৩৭৬৮) লোকেশন ট্যাক করলে সেদিন তার অবস্থান কোথায় ছিলো জানা যাবে বলে দাবী করেন সাংবাদিক সোহেল।

একজন নিরাপরাধ সংবাদকর্মীর নামে যাচাই বাছাই ছাড়া মামলা দেওয়ায় ফেনীর সাংবাদিক সমাজ বিস্ময় প্রকাশ করেছে। মামলার তদন্তকালে সংশ্লিষ্ট তদন্তকর্মকর্তা বিষয়টি যাচাই পূর্বক প্রকৃত ঘটনা উদঘাটন করবেন বলে মনে করেন বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম বিএমএসএফ’র কেন্দ্রীয় সাধারন সম্পাদক জসীম মাহমুদ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category