• শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:১৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ মঞ্চের বিভাগীয় সমাবেশ নিঃ স্বার্থ সমাজ কল্যাণ সংগঠনের নব নির্বাচিত কমিটির পরিচিতি ও মাদক বিরোধী সভা শেরপুরে হাসপাতালের সেই তত্ত্বাবধায়কের অপসারণ দাবীতে সাংবাদিকদের বিক্ষোভ বিচারের পর আ.লীগকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে : ড. ইউনূস আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা সীমান্তের বিএনপি নেতা সাবেক ইউপি সদস্যের ভাতিজা ইয়াবাসহ আটক আওয়ামীপন্থী পুলিশ কর্মকর্তাদের নামের তালিকায় ময়মনসিংহের ওসি সফিকুল ইসলাম ভাড়া বাড়িতে কলেজ ছাত্রের ঝুলন্ত লাশ, মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা যুবদল নেতা হত্যা মামলায় পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান বাবুল সরদার চাখারী কারাগারে তিন দিনের মধ্যে ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধের নির্দেশ

দারিদ্র্য-ক্ষুধা কাটিয়ে না ওঠা পর্যন্ত বিশ্রাম নেব না: প্রধানমন্ত্রী

অনলাইন  ডেস্ক: / ১০৬ পাঠক ভিউ
আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ২ মে, ২০২৩

দারিদ্র্য ও ক্ষুধাকে বাংলাদেশের অভিন্ন শত্রু উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমাদের অভিন্ন শত্রু হচ্ছে দারিদ্র্য ও ক্ষুধা। এগুলো কাটিয়ে না ওঠা পর্যন্ত বিশ্রাম নেব না।

সোমবার (১ মে) ডব্লিউবি’র প্রিস্টন অডিটোরিয়ামে আয়োজিত ‘বিশ্বব্যাংক-বাংলাদেশ অংশীদারিত্বের ৫০ বছরের প্রতিফলন’ বিষয়ক পূর্ণাঙ্গ অধিবেশনে যোগ দিয়ে এ কথা বলেন তিনি।

এ দিন বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ডেভিড ম্যালপাসের সঙ্গে যৌথভাবে ৫০ বছরের বাংলাদেশ-বিশ্বব্যাংক অংশীদারিত্ব উপলক্ষে আয়োজিত আলোকচিত্র প্রদর্শনী উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। পরে তারা প্রদর্শনীর কিছু অংশ ঘুরে দেখেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমি আশা করি ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ার জন্য আমাদের উৎসাহব্যঞ্জক যাত্রায় বিশ্বব্যাংক আমাদের সঙ্গে থাকবে। আসুন, আমরা একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য যৌথ আস্থার চেতনায় একসঙ্গে কাজ করি।

সরকারপ্রধান বলেন, বিশ্বব্যাংক প্রাঙ্গণে আয়োজিত আলোকচিত্র প্রদর্শনী বাংলাদেশের উন্নয়নের সাফল্য তুলে ধরেছে এবং উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য বৈশ্বিক ঋণদাতার সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছে। এই আলোকচিত্র প্রদর্শনীতে বাংলাদেশের পিছিয়ে থাকা লোকদের উন্নয়নের গল্প তুলে ধরা হয়েছে।

শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের দুস্থ মানুষের মধ্যে যে ধরনের হাসি দেখতে চেয়েছিলেন- এ প্রদর্শনীতে তা প্রতিফলিত হচ্ছে। এটি বাংলাদেশকে একটি সহনশীল ও সমৃদ্ধ ভূমিতে পরিণত করার জন্য আমাদের সরকারের সংকল্পের প্রতিফলন।

একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যে অভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করায় বিশ্বব্যাংক এবং অন্যান্য উন্নয়ন সহযোগীদের ধন্যবাদ জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই ফটো প্রদর্শনী একসঙ্গে কী অর্জিত হয়েছে এবং কী কাজ রয়ে গেছে তা স্মরণ করিয়ে দেবে। পাশাপাশি প্রদর্শনীটি সঠিক রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার গুরুত্বও তুলে ধরেছে।

এ দিন ‘বিশ্বব্যাংক-বাংলাদেশ অংশীদারিত্বের ৫০ বছরের প্রতিফলন’ বিষয়ক পূর্ণাঙ্গ অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রী একটি নাচের অনুষ্ঠানও প্রত্যক্ষ করেন। এর আগে, ওয়াশিংটন ডিসিতে বিশ্বব্যাংকের সদর দপ্তরে পৌঁছালে বাংলাদেশে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদৌলায়ে সেক এবং তার এসএআর ভিপি মার্টিন রাইসার ফুলের তোড়া দিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান।

বাসস


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিস্তারিত...