• শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:১৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
শেরপুরে হাসপাতালের সেই তত্ত্বাবধায়কের অপসারণ দাবীতে সাংবাদিকদের বিক্ষোভ বিচারের পর আ.লীগকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে : ড. ইউনূস আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা সীমান্তের বিএনপি নেতা সাবেক ইউপি সদস্যের ভাতিজা ইয়াবাসহ আটক আওয়ামীপন্থী পুলিশ কর্মকর্তাদের নামের তালিকায় ময়মনসিংহের ওসি সফিকুল ইসলাম ভাড়া বাড়িতে কলেজ ছাত্রের ঝুলন্ত লাশ, মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা যুবদল নেতা হত্যা মামলায় পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান বাবুল সরদার চাখারী কারাগারে তিন দিনের মধ্যে ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধের নির্দেশ তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর: সম্ভাব্যতা যাচাইয়ে হচ্ছে কমিটি, আন্দোলন স্থগিত গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরো অর্ধশত ফিলিস্তিনি নিহত

নির্বাচনী আচরণ বিধি লংঘন ও ভয়ভীতি প্রদর্শন, ওসির বিরুদ্ধে অভিযোগ

সংবাদদাতা / ১৮৯ পাঠক ভিউ
আপডেট সময় : বৃহস্পতিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে “ট্রাক” প্রতীক নিয়ে ১৫২ ময়মনসিংহ-৭ ত্রিশাল নির্বাচনী আসন থেকে প্রতিদ্বন্দিতা করছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী এবিএম আনিছুজ্জামান। তাকে থানায় ডেকে নিয়ে ত্রিশাল থানার অফিসার ইনচার্জ কামাল হোসেন তার সমর্থকদের নির্বাচন না করার হুমকি দিয়েছেন। যদি কেউ ট্রাক প্রতীকের নির্বাচন করে তাহলে মামলায় জড়িয়ে হয়রানির করা হবে বলেও ভয়ভীতি দেখান।

বৃহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) এমন অভিযোগ করে নির্বাচন কমিশন (ইসি) তে অভিযোগ দিয়েছেন জনপ্রিয় এই স্বতন্ত্র প্রার্থী।

অভিযোগে স্বতন্ত্র প্রার্থী এবিএম আনিছুজ্জামান বলেন- বুধবার (২০ ডিসেম্বর) ২নং বৈলর ইউনিয়ন পরিষদেও চেয়ারম্যান মশিউর রহমান শাহান শাহ ও ১নং ধানীখোলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মামুনুর রশীদ সোহেল আহাম্মদকে থানায় ডেকে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী হাফেজ রুহুল আমীন মাদানীর পক্ষে নির্বাচন করার নির্দেশ প্রদান করেন।

অন্যথায় তাদেরকে মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে গ্রেফতার করা হবে বলে হুমকি প্রদান করেন। এমতাবস্থায়- আমার সমর্থকরা চরম আতঙ্কে রয়েছে।

তিনি আরও অভিযোগ করেন- থানার অফিসার ইনচার্জ কামাল হোসেনের নির্দেশে ধানীখোলা ইউনিয়নের বিট অফিসার এসআই আমিনুল ইসলাম ধানীখোলা ইউনিয়নের ভোটারদেরকে নৌকায় ভোট দেওয়ার জন্য চাপ প্রয়োগ করে স্বতন্ত্র প্রার্থীকে ভোট দিলে গ্রেফতার করে জেলে ঢুকানোর হুমকি প্রদান করে আসতেছে।

ত্রিশাল থানার অফিসার ইনচার্জ কামাল হোসেন ও তার নির্দেশে এসআই আমিনুল ইসলাম প্রকাশ্যে এবং বেপরোয়াভাবে নির্বাচনের সমান্তরাল মাঠ বিনষ্ঠ করে, নির্বাচনী পরিবেশ নষ্ট করছে। যার ফলে আমি ও আমার সমর্থনকারীগণ নির্ভয়ে এবং নির্বিঘ্নে নির্বাচনী প্রচার প্রচারাভিযান চালাতে পারতেছিনা।

ত্রিশালে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সমান্তরাল মাঠ নিশ্চিতকল্পে অবিলম্বে ত্রিশাল থানার অফিসার ইনচার্জ কামাল হোসেন ও এসআই আমিনুল ইসলামকে ত্রিশাল হইতে প্রত্যাহার পূর্বক তাহাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করার আবেদন জানান তিনি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিস্তারিত...