• বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০১:৪১ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় ফাঁসির ৯ জনসহ সব আসামি খালাস পুলিশের গাড়ি থেকে আসামি ছিনিয়ে নেয়া আ.লীগ নেতা গ্রেপ্তার গাজা নিয়ন্ত্রণে নিতে চান ট্রাম্প, হামাসের নিন্দা সিরাজদিখানে চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী ইয়াবাসহ গ্রেফতার নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগ ঘোষিত কর্মসূচির বিরুদ্ধে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সিরাজদিখান মধ্যপাড়া ইউনিয়ন জাতীয়তাবাদী পরিবারের পক্ষ থেকে আনন্দ র‍্যলি নাসিমের প্রতারণার শিকার শতাধিক নারী, আইজিপির বরাবর অভিযোগ পাচারের অর্থ ফেরাতে কানাডার সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা বাসায় ভালো লাগে না, উদ্ধারের পর বললেন সেই ১১ বছরের সুবা টি-বয় থেকে ২৮০ কোটি টাকা পারিশ্রমিক নেওয়া অভিনেতা যশ

পাচারের অর্থ ফেরাতে কানাডার সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

সংবাদদাতা / ৫ পাঠক ভিউ
আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

নিজস্ব  প্রতিবেদক: বাংলাদেশ থেকে পাচার হওয়া বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার ফেরত আনতে কানাডার সহায়তা চেয়েছেন অন্তর্র্বতী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ঢাকায় নিযুক্ত কানাডিয়ান হাইকমিশনার অজিত সিংয়ের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় সম্পদ শনাক্তকরণ, জব্দ এবং পুনরুদ্ধারে সাহায্য চান তিনি।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শেখ হাসিনার একনায়কতন্ত্রের সঙ্গে যুক্ত অলিগার্ক, স্বজনপোষণকারী ও রাজনীতিবিদরা বাংলাদেশ থেকে শত শত বিলিয়ন ডলার চুরি করে নিয়েছে, যার একটি অংশ টরন্টোর কুখ্যাত বেগমপাড়ায় সম্পদ কেনার মাধ্যমে পাচার হয়েছে। তারা আমাদের জনগণের অর্থ চুরি করে বেগমপাড়ায় সম্পদ কিনেছে। আমরা এসব সম্পদ পুনরুদ্ধারে আপনার সহায়তা চাই। এটি আমাদের জনগণের অর্থ।জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে নিউইয়র্কে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সঙ্গে সাক্ষাতের কথা স্মরণ করে তিনি বলেন, বাংলাদেশে আরও বেশি কানাডীয় বিনিয়োগ দরকার। বাংলাদেশ এখন ব্যবসার জন্য প্রস্তুত। আমরা আপনার দেশের সঙ্গে বাণিজ্য সম্প্রসারণ করতে চাই এবং চাই কানাডার কোম্পানিগুলো তাদের কারখানা বাংলাদেশে স্থানান্তর করুক।

এ সময় কানাডার হাইকমিশনার অধ্যাপক ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্র্বতী সরকারের এ উদ্যোগের প্রশংসা করে বলেন, কানাডা এ বিষয়ে সহায়তা করতে প্রস্তুত এবং দেশটির সরকারের কাছে অন্তর্র্বতী সরকার যাদের চিহ্নিত করবে, তাদের বিরুদ্ধে সম্পদ জব্দ ও অর্থ ফেরত আনার যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করবে।তিনি বলেন, কানাডা বাংলাদেশে গণতন্ত্রে উত্তরণের এই সংস্কার কর্মসূচিকে সমর্থন করছে। আপনারা যে গুরুত্বপূর্ণ কাজটি করছেন, তা আমরা সমর্থন করি। এরই মধ্যে অনেক অগ্রগতি হয়েছে। আমরা জানতে চাই কীভাবে আমরা আরও সহায়তা করতে পারি? তিনি আরও জানান, কানাডা বাংলাদেশে বাণিজ্য সম্প্রসারণ এবং বিনিয়োগ বাড়াতে আগ্রহী। শিগগিরই এক কানাডীয় মন্ত্রী বাংলাদেশ সফর করবেন এবং পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা করবেন।বৈঠককালে সিনিয়র সেক্রেটারি ও এসডিজি বিষয়ক প্রধান সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদও উপস্থিত ছিলেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিস্তারিত...