• শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:১২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ মঞ্চের বিভাগীয় সমাবেশ নিঃ স্বার্থ সমাজ কল্যাণ সংগঠনের নব নির্বাচিত কমিটির পরিচিতি ও মাদক বিরোধী সভা শেরপুরে হাসপাতালের সেই তত্ত্বাবধায়কের অপসারণ দাবীতে সাংবাদিকদের বিক্ষোভ বিচারের পর আ.লীগকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে : ড. ইউনূস আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা সীমান্তের বিএনপি নেতা সাবেক ইউপি সদস্যের ভাতিজা ইয়াবাসহ আটক আওয়ামীপন্থী পুলিশ কর্মকর্তাদের নামের তালিকায় ময়মনসিংহের ওসি সফিকুল ইসলাম ভাড়া বাড়িতে কলেজ ছাত্রের ঝুলন্ত লাশ, মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা যুবদল নেতা হত্যা মামলায় পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান বাবুল সরদার চাখারী কারাগারে তিন দিনের মধ্যে ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধের নির্দেশ

রাজধানীতে হামলার জবাবে যা করল তুরস্ক

সংবাদদাতা / ১১৫ পাঠক ভিউ
আপডেট সময় : সোমবার, ২ অক্টোবর, ২০২৩

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

গতকাল রোববার তুরস্কের রাজধানী আঙ্কারায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ভবনের সামনে আত্মঘাতী বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। এদিন সকালে বোমা হামলার দায় স্বীকার করেছে তুরস্কে নিষিদ্ধঘোষিত কুর্দিস্তান ওয়ার্কার্স পার্টি তথা পিকেকে।  এদিকে হামলার ঘটনায় তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে আঙ্কারা। সেই সঙ্গে এটিকে সন্ত্রাসী হামলা বলে উল্লেখ করেছে দেশটি।  এর পরই হামলার জবাব হিসেবে ইরাকের উত্তরাঞ্চলে বিমান হামলা চালিয়ে পিকেকে-এর স্থাপনা গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। তুরস্কের পক্ষ থেকে গতকাল এমন তথ্য জানানো হয়েছে।

তুরস্কের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলি ইয়েরলিকায়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে (আগের টুইটার) দেওয়া পোস্টে জানিয়েছেন, দুই সন্ত্রাসী বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহৃত হালকা ধরনের একটি বাহনে করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ভবনের ফটকের সামনে বোমা হামলা চালায়। এক আত্মঘাতী হামলাকারী বিস্ফোরণে নিজেকে উড়িয়ে দেয়। অন্যজনকে দমন করা হয়। এ ছাড়া হামলায় দুই পুলিশ কর্মকর্তা সামান্য আহত হন।

আত্মঘাতী এই হামলার পর পরই তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান বলেন, সন্ত্রাসীরা কখনওই তাদের লক্ষ্য অর্জন করতে পারবে না। পরে এই বোমা হামলার দায় স্বীকার করে নেয় পিকেকে। তুরস্ক ও পশ্চিমাদের চোখে পিকেকে একটি তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী সংগঠন। তুরস্কের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, রাজধানীতে হামলা চালানোর জবাবে পরিচালিত অভিযানে পিকেকের অন্তত ২৯টি স্থাপনা ধ্বংস করা হয়েছে। এসব স্থাপনা সন্ত্রাসী কাজে ব্যবহার করে আসছিল সংগঠনটি।

১৯৮৪ সাল থেকে তুরস্কের সঙ্গে পিকেকে-এর সশস্ত্র বিরোধ চলে আসছে। প্রায় চার দশক ধরে চালানো বিভিন্ন হামলায় ১০ হাজারের মতো মানুষ প্রাণ হারিয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিস্তারিত...