• বুধবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৫, ০৯:০৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:

সুনামগঞ্জে জোড়া খূন পুলিশ সুপারের বাংলোর পাশে ভাড়া বাসায় মা-ছেলের গলাকাটা লাশ উদ্বার

নিজস্ব প্রতিবেদক: / ৩৩ পাঠক ভিউ
আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২৪

বিশেষ প্রতিবেদকঃ সুনামগঞ্জ জেলা শহরে থাকা ভাড়া বাসা থেকে ফরিদা বেগম ও তার ছেলে মিনহাজুল ইসলাম সহ মা- ছেলে দু’জনের গলাকাটা লাশ উদ্বার করেছে পুলিশ। নিহত’রা হলেন- জেলার শান্তিগঞ্জ উপজেলার পশ্চিম বীরগাঁও ইউনিয়নের বশিয়াখাউরি গ্রামের গ্রামের মৃত জাহিদুল ইসলামের স্ত্রী ফরিদা বেগম (৪৫), তার ছেলে মিনহাজুল ইসলাম (২০)।

মা- ছেলে জেলা শহরের হাছন নগর আবাসিক এলাকায় পুলিশ সুপারের (এসপি) বাংলোর পাশে ভাড়া বাসায় বসবাস করে আসছিলেন। মঙ্গলবার ভোর রাত পূর্ববর্তী কোন এক সময় এই পারিবারিক কলহের জের ধওন নিকট আত্বীয়’রা এ জোড়া খুনের ঘটনা টি ঘটে থাকতে পারে বলে প্রাথমিক ভাবে পুলিশ ধারণা করছে।

সুনামগঞ্জ জেলঅ পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো: জাকির হোসেন মা- ছেলে জোড়া খুনের বিষয় টি নিশ্চিত করে বলেন, পুলিশ হত্যাকারিদের শনাক্ত করণে তদন্তকাজ চলমান রেখেছে। মঙ্গলবার পুলিশ ও জেলা শহর হাছন নগরের একাধিক বাসিন্দা জানান , মঙ্গলবার সকালে গৃহকর্মী বাসায় কাজে এসে ফরিদা বেগম ও তার ছেলে মিনহাজুলের রক্তাক্ত মরদেহ মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখে ওই বাসার আশে পাশে থাকা প্রতিবেশী এবং থানা পুলিশ কে খবর দেন। লাশ দুটির পাশেই পড়ে ছিল রক্তমাখা ধারালো বটি দা। এরপর পুলিশ বাসা থেকে মা- ছেলে দু’’জনের মরদেহ উদ্বার করে সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।

মঙ্গলবার বিকেলে নিহতদের স্বজন ও জেলা শহর হাছন নগরের একাধিক বাসিন্দারা জানিয়েছেন, প্রবাসী আত্মীয়ের বাসায় ফরিদা বেগম, তার ছেলে মিনহাজুল এবং তাদের অপর নিকট আত্বীয় নার্গিস বেগমের পরিবার একই বাসায় ভাড়াটিয়া হিসাবে বসবাস করতেন। এদিকে একই বাসায় বসবাসরত নিহত ফরিদার খালাতো বোনের দুই ছেলে রহস্য জনক কারনে হত্যাকান্ডের পর থেকে বাসা থেকে উধাও হয়ে গেছেন। অপর দিকে জোড়া খুনের ঘটনায় থানা পুলিশের পাশাপাশি, জেলা গোয়েন্দা ‍ডিবি) পুলিশ ও সিলেট থেকে যাওয়া পিবিআই পুলিশ, র‌্যাবের অপর একটি টিম ছায়া তদন্তে নেমেছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিস্তারিত...