নিজস্ব প্রতিবেদকঃ স্বৈরাচার সিন্ডিকেট আতঙ্ক মনে করে ফায়ার ফাইটার সাদ্দাম হোসেনকে। সাদ্দাম হোসেন যেখানে অন্যায় সেখানে প্রতিবাদ করে থাকে। তবে দুঃখের বিষয়, সাদ্দাম হোসেন বারবার, ফায়ার সার্ভিস অধিদপ্তরের, স্বৈরাচারের সিন্ডিকেটের কবলে, পড়তে হচ্ছে। ফায়ার ফাইটার সাদ্দাম হোসেন, বারবার হেয় প্রতি পন্নতা ও প্রতিহিংসার শিকার হচ্ছেন। ফায়ার সার্ভিসের স্বৈরাচারীর সিন্ডিকেট, বর্তমানে বদলি, কেনা কাটা, নিয়োগ, বাণিজ্য টেন্ডার সহ। শুধু তাই নয় ২০ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে সাদ্দাম হোসেনকে অধিদপ্তরে একটি শাখায় সংযুক্ত করা হয়। তখন স্বৈরাচারের ধূসরের সিন্ডিকেট ঐখানে খুবই স্ট্রং ছিল। সাদ্দাম হোসেন তাদের’কে অনৈতিক সুবিধা দিবে না বিধায়। ১৭ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে তার মানে বিশ দিনের মাথায় সেটা আবার বাতিল করে। কাকে কোন জায়গায় বসানো যায়, সবকিছু নির্ধারিত করতেছেন, এই দুষ্কৃতিকারী ক্ষতিপয় ব্যক্তিরা।
কিছুদিন আগে, সাদ্দাম হোসেনকে, উদ্দেশ্য প্রণীত ভাবে, প্রতি হিংসা মূলক, বেনামী অভিযোগ দিয়ে তদন্ত করাইছে।
বেনামিতে কোন কিছু পাওয়া যায়নি বিদায়, তাহা নতিজাত করা হয়। এই সিন্ডিকেট পুনরায় আনঅফিসিয়াল ভাবে তদন্ত করবে বলে সাদ্দাম হোসেন’কে হুমকি দেয়।তার মানে মানহানি করাই স্বৈরাচারের সিন্ডিকেটের মূল লক্ষ্য।এই সিন্ডিকেট যাকে টার্গেট করে তার পিছনে লাগে। যার কারণে বারবার সাদ্দাম হোসেন’কে, হেয় প্রতিপন্নতা করার জন্য তারা নিজেরাই বেনামি চিঠি লিখে, আন অফিশিয়াল তদন্ত করবে বলে হুমকি এখনো। শুধু তাই নয়, ২৩ মে ২০২৫ তারিখে স্বৈরাচারীর সিন্ডিকেটের দুষ্কৃতিকারীরা, রাস্তা আট- কিয়ে হাত থেকে মোবাইল ছিনতাই করে নিয়ে যায়। তখন সাদ্দাম হোসেন নিউ- মার্কেট থানায় তাৎক্ষণিক ভাবে জিডি করেন।
জিডি নং -১৪৩২ তারিখ- ২৩ মে ২০২৫ রাত ৯ টায় কিছুক্ষণ পর তার ব্যবহৃত ছিনতাই হওয়া মোবাইল থেকে, সাদ্দাম হোসেন সহ তার পরিবারকে প্রাণ নাশের হুমকি দেয়। সাদ্দাম হোসেন যেন ফায়ার সার্ভিস সম্পর্কে কোন কথা না বলে। তারপর বিভিন্ন সময় সাদ্দাম হোসেনের লোকেশন জানতে চাই। সে কোথায় অবস্থান করতেছে।
এবং স্বৈরাচারী সিন্ডিকেট তাকে সব সময় নজরে রাখে।
শুধু তাই নয়, পরিচালক প্রশাসন ও অর্থ বর্তমান ফায়ার সার্ভিসের তৌহিদুল ইসলাম ডিরেক্টর এডমিন, অতিরিক্ত দায়িত্ব, উনাকেও মেসেজে বলা হয় সাদ্দাম হোসেন’কে সাপোর্ট দিলে উনার নামে নিউজের শিরোনাম দিবেন।
স্বৈরাচারীর ধূসরের দুর্বৃত্তরা। তারপর আবার গত ১৫ জুন ২০২৫ রাত আটটার সময়, সাদ্দাম হোসেনের বাসার সামনে, দুষ্কৃতিকারীরা আবারও প্রাণনাশের হুমকি দেয়। তুই ফায়ার সার্ভিস সম্পর্কে কিছু কথা বলবি না।
মন্ত্রণালয় কেন যেতে চাস। তোকে সাবধান করে দিচ্ছি।
বর্তমান ফায়ারের ডিজির অনেক ক্ষমতা, তুই কি জানিস না। ডিজি স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার স্টাফ অফিসার ছিল। ডিজি যা বলবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা তাই শুনবে। বেশি লাফাবি না বেশি লাফাইলে তোকে দেখে নিব। এখানে স্বৈরাচারের দুই একজন কর্মকর্তা নিজেকে ছায়া ডিজি হিসেবে পরিচয় দেয়। তারা নিজেই যেন মহাপরিচালক। মহাপরিচালকে তারা জিম্মি করে রেখেছেন। তারা দীর্ঘদিন একই জায়গায় কর্মরত আছেন। তবে সাদ্দাম হোসেন’কে কেন বারবার হেয় প্রতিপন্নতা করতেছেন। এখনো বহাল রয়েছেন, সাবেক স্বৈরাচারের সিন্ডিকেট ফায়ার সার্ভিসে। সকলেই জানতে চায়, এই প্রতিহিংসা থেকে ফায়ার সার্ভিসে নিরীহ লোকজন কবে মুক্তি পাবে।
ফায়ার সার্ভিসের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে প্রশ্ন করলে, উনি বলেন সাদ্দাম হোসেন ছোট কর্মচারী, আমার জানা- মতে, সে অনেক ভাল ছেলে। এবং সে সম্ভাব্য ফ্যামিলির সন্তান। আমার জানা- মতে সে কারো কোন ক্ষতি করিনি। তবে একজন ফায়ার ফাইটার কে নিয়ে ফায়ার সার্ভিসের স্বৈরাচারী ধূসরের সিন্ডিকেট। যদি এমন করেন তাহলে আমাদের এই ফায়ার ফাইটার’রা কোথায় যাবেন। তাদের গার্ডিয়ান তো আমরা। তারাই তো বিপদে ঝাপিয়ে পড়ে। তারাই তো অগ্নিসেনা। তাদের সাথে এই
দোসর’রা এরূপ আচরণ করাটা মোটেও ঠিক হয়নি! আমাকে আর কোন প্রশ্ন করিয়েন না। আমি শুনেছি সাদ্দাম হোসেন আজকে চকবাজার থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছে। তার প্রাণ নাশের হুমকির ভয়ে। অল-রেডি সে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আমি কিছু বললেই, ফায়ার সার্ভিসের সিন্ডিকেট আমার ক্ষতি করে ফেলবে। সাদ্দাম হোসেনের জন্য আমি সুষ্ঠু বিচার চাই,ফায়ার সার্ভিসের সিন্ডিকেট কেন সাদ্দাম হোসেন’কে গুম খুন হত্যা করতে চাই। বারবার, থাকে কেন মানহানি করতেছে। তবে কিছু ক্ষতিপয় স্বৈরাচার কর্মকর্তা নির্দেশে তার নামে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন বেনামী তদন্ত করেছে, উদ্দেশ্য প্রণীত ভাবে। এতে যেমন অপারেশনাল বাহিনীর দুর্নাম হয়। এতে তার মান-হানি হয়েছে। সাদ্দাম হোসেন’কে অন্যায় ভাবে হেয় প্রতিপন্নতা করার জন্য। জন্য স্বৈরাচারীর সিন্ডিকেট। উনারা নাটক গুলি করতেছেন। তারপর সাদ্দাম হোসেন প্রাণ-নাশের হুমকির ভয়ে। চকবাজার থানায় জিডি করেছেন। এমন অবস্থায় সাদ্দাম হোসেন’কে ফোন দিলে পাওয়া যায়নি। বিস্তারিত দ্বিতীয় পর্বে