আহত পুলিশ কর্মকর্তা ফুলপুর থানার উপ-পরিদর্শক রবিউল হাসান, উপ-পরিদর্শক বিল্লাল হোসেন ,সহকারী উপ-পরিদর্শক শাহ্ আলম ও সোর্স আলী আকবর গুরতর আহত হওয়ার খবর পেয়ে ফুলপুর থানার পুলিশের সদস্যরা তাদেরকে উদ্ধার করে ফুলপুর উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করেন। এ ফুলপুর থানার পুলিশ এ ঘটনার সাথে জড়িত নারী সহ ৯ জনকে গ্রেপ্তার করেন । গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, খাড়ইপাড় গ্রামের আক্তার হোসেনের ছেলে সুমন মিয়া (১৯) ইদ্রিস আলীর ছেলে মজিবুর রহমান (৩৪) হামিদ উদ্দিনের ছেলে জাহাঙ্গির আলম(২০) হারুন অর রশীদের স্ত্রী রুপালী (৩০) বিল্লাল হোসেনের স্ত্রী আছিয়া আক্তার(৩৪) আক্তার হোসেনের স্ত্রী ফাতেমা (২০) চান মিয়ার স্ত্রী হামিদা (৩২) তারা মিয়ার স্ত্রী নুরজাহান(৩০) হানিফ উদ্দিনের স্ত্রী যায়েদা বেগম(৫০)।
রবিবার সকালে ফুলপুর উপজেলা হাসপাতাল রেজিস্টারে দেখা যায় ৩ পুলিশ কর্মকতার ও এক সোর্সের ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছে। মধ্যেরাতে চিকিৎসা নিয়ে দুই জন বাসায় চলে গেলেও উপ-পরিদর্শক রবিউল হাসান ও সহকারী উপ-পরিদর্শক শাহ্ আলম ভর্তি রয়েছে । ফুলপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকতার্ (ওসি) মাহবুবুর রহমান মাদককারবারিদের ধরতে অভিযান চলাকালে পুলিশের আহত আর ঘটনা সত্যতা স্বীকার করেন । এ সময় তিনি বলেন নিরিহ ও নিদোর্ষ কাউকে গ্রেফতার করা হবে না । এ দিকে পুলিশের ব্যাপক তৎপতায় হারুইপা গ্রাম পুরুষ শূন্য হয়ে পড়েছে । এলাকায় থমথমে আতক্ক ছড়িয়ে পড়েছে । উপজেলা চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান হাবিব জানান নির্দোষ কাউকে যেন গ্রেফতার ও হয়রানি না করার জন্য পুলিশ প্রশাসন এ প্রতি আহ্বান ।