• শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:০৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
নিজেকে রাষ্ট্রপতি দাবী করে সংবাদ সম্মেলন ফার্মগেটে মার্কেন্টাইল ব্যাংকে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫ ইউনিট সম্পদের হিসাব দিতে হবে রাজউক কর্মকর্তাদের গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু বাংলাদেশ চোখের সেবা সম্প্রসারণে অরবিসের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা কার্যকর করবে ব্রিটেন বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ মঞ্চের বিভাগীয় সমাবেশ নিঃ স্বার্থ সমাজ কল্যাণ সংগঠনের নব নির্বাচিত কমিটির পরিচিতি ও মাদক বিরোধী সভা শেরপুরে হাসপাতালের সেই তত্ত্বাবধায়কের অপসারণ দাবীতে সাংবাদিকদের বিক্ষোভ বিচারের পর আ.লীগকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে : ড. ইউনূস

সাংবাদিকের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে ১৮ লাখ টাকা বাজেট!

সংবাদদাতা / ৫০ পাঠক ভিউ
আপডেট সময় : বুধবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক: ময়মনসিংহের সাংবাদিক খায়রুল আলম রফিকের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে ১৮ লাখ টাকা খরচ করেছেন একটি চক্র। তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময়ে সংবাদ প্রকাশ করা হয়। বেশুমার দুর্নীতি, লুটপাট, বেসামাল কর্মকান্ড চাপা দিতে কয়েক দুর্নীতিবাজ দৈনিক প্রতিদিনের কাগজ এর প্রধান সম্পাদক নির্যাতিত সাংবাদিক খায়রুল আলম রফিকের বিরুদ্ধে ব্যানার, ফেস্টুন ছাড়াও লাখো পোস্টার ছড়িয়ে দিচ্ছেন সর্বত্র।চার রঙা পোস্টারে মিথ্যা অপবাদসহ নানা রকম অপপ্রচার চালানোর ঘটনায় জেলা জুড়ে সাংবাদিকদের মধ্যে বিরুপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়,শুধু ত্রিশাল এলাকাতেই ত্রিশ হাজার পোস্টার রাস্তার দেয়ালে, বাসা বাড়ির বেড়ায়, গাছের গুড়িতে লাগিয়ে দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। প্রতি একশ‘ পোস্টার লাগানো বাবদই ব্যয় হয়েছে দুই হাজার টাকা করে। একই ভাবে ময়মনসিংহ জেলা জুড়ে ছড়ানো হয়েছে আরো ৫০ হাজার পোস্টার। বিশাল অংকের এ বাজেট ব্যয় করেছেন কয়েক দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা ও কর্মচারী নিজেই। তাদের দুর্নীতি,লুটপাটের বিরুদ্ধে প্রতিদিনের কাগজ পত্রিকায় ধারাবাহিক প্রতিবেদন প্রকাশের কারণেই চরম ক্ষুব্ধ হন তিনি।

দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সীমাহীন আক্রোশে হামলে পড়েন পত্রিকার প্রধান সম্পাদকের উপর। তারা ত্রিশালের কিছু ছাত্রলীগ কর্মী ও কয়েকজন প্রতিপক্ষকে দাঁড় করিয়ে সাংবাদিক খায়রুল আলম রফিকের বিরুদ্ধে মানববন্ধনের আয়োজন করেন। এমনকি ওই সম্পাদকের বাসভবন ঘেরাও করে নানা অরাজকতা সৃষ্টিরও পাঁয়তারা চালান।

তবে ময়মনসিংহ জেলা পুলিশের তাৎক্ষণিক ভূমিকায় বড় রকম কোনো অঘটন থেকে রেহাই মিলেছে। গভীর রাতে যারা পোষ্টার লাগিয়েছে তাদের কিছু ছবি গণমাধ্যম কর্মীদের কাছে এসেছে। গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা জানান,কারা পোস্টার লাগিয়েছে,তাদের পেছনে কারা আছে,টাকা যোগান কে দিয়েছে সব তদন্ত করা হচ্ছে। এ বিষয়ে সাংবাদিক নেতারা,সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করে বিস্তারিত জানিয়েছেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিস্তারিত...