• বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৫৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা সীমান্তের বিএনপি নেতা সাবেক ইউপি সদস্যের ভাতিজা ইয়াবাসহ আটক আওয়ামীপন্থী পুলিশ কর্মকর্তাদের নামের তালিকায় ময়মনসিংহের ওসি সফিকুল ইসলাম ভাড়া বাড়িতে কলেজ ছাত্রের ঝুলন্ত লাশ, মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা যুবদল নেতা হত্যা মামলায় পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান বাবুল সরদার চাখারী কারাগারে তিন দিনের মধ্যে ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধের নির্দেশ তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর: সম্ভাব্যতা যাচাইয়ে হচ্ছে কমিটি, আন্দোলন স্থগিত গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরো অর্ধশত ফিলিস্তিনি নিহত সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ৮ দিনের রিমান্ডে টাঙ্গাইলে বাস-পিকআপভ্যান সংঘর্ষে চারজন নিহত

সাংবাদিকদের সঙ্গে এ কেমন মশকরা!

সাঈদুর রহমান রিমনঃ / ৫৮ পাঠক ভিউ
আপডেট সময় : বুধবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২৪

সাঈদুর রহমান রিমনঃ সাংবাদিকদের হয়রানিমূলক মামলা থেকে রেহাই দেওয়ার নামে এ কেমন মশকরা চলছে? তথ্য উপদেষ্টা থেকে শুরু করে মন্ত্রনালয় সংশ্লিষ্ট সকলেই জানেন এবং বুঝেন যে, সর্বত্রই সাংবাদিকদের প্রতি আক্রোশমূলক হামলা, মামলা, নীপিড়ন-নির্যাতনের ঘটনা ঘটছে। এ কারণে, সাংবাদিকদের হয়রানিমূলক মামলা থেকে রেহাই দিতে তথ্য মন্ত্রনালয় বিশেষ পর্যবেক্ষণ কমিটিও গঠন করেছে। হয়রানির শিকার সাংবাদিকদের তথ্যাদি সংগ্রহের ঘোষণাও দিয়েছে তারা।

লোক দেখানো এসব কর্মকান্ড দেখে অনেকেই খুশিতে আটখানা। কিন্তু তারা কি একবারও ভেবে দেখেছেন- মন্ত্রনালয়ের সদিচ্ছা থাকলে মামলা হয়রানি ও জেল ধকলের আগেই তা প্রতিরোধ সম্ভব? মামলা গ্রহণের ক্ষেত্রে যথেষ্ট সতর্কতা অবলম্বনের এক নির্দেশেই সব হয়রানি থেকে রেহাই দেয়ার উপায় ছিল। এতে কোনো সাংবাদিক হয়রানির শিকার হতেন না, মিথ্যা মামলার আসামি হতেন না, গ্রেফতার হয়ে জেলবন্দীও হতেন না।

অথচ গত ৮ অক্টোবর পর্যবেক্ষণ কমিটি গঠনের পর ২০ দিনেই সারাদেশে শতাধিক সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মিথ্যা, ভিত্তিহীন, গায়েবী মামলা হয়েছে, গ্রেফতার হয়েছেন অন্তত ৩৪ জন সাংবাদিক। যেখানে সামান্য আগাম ব্যবস্থা নিয়েই শত শত সাংবাদিককে হয়রানি থেকে মুক্ত রাখা যায়, সেখানে হয়রানির ফাঁদে ফেলে তারপর উদ্ধার চেষ্টা কেবলই অভিনয়! কেবলই মশকরা!!


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিস্তারিত...