• শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:১২ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
নিজেকে রাষ্ট্রপতি দাবী করে সংবাদ সম্মেলন ফার্মগেটে মার্কেন্টাইল ব্যাংকে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫ ইউনিট সম্পদের হিসাব দিতে হবে রাজউক কর্মকর্তাদের গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু বাংলাদেশ চোখের সেবা সম্প্রসারণে অরবিসের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা কার্যকর করবে ব্রিটেন বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ মঞ্চের বিভাগীয় সমাবেশ নিঃ স্বার্থ সমাজ কল্যাণ সংগঠনের নব নির্বাচিত কমিটির পরিচিতি ও মাদক বিরোধী সভা শেরপুরে হাসপাতালের সেই তত্ত্বাবধায়কের অপসারণ দাবীতে সাংবাদিকদের বিক্ষোভ বিচারের পর আ.লীগকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে : ড. ইউনূস

বিয়ে ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়

সংবাদদাতা / ১৬৭ পাঠক ভিউ
আপডেট সময় : শনিবার, ৮ অক্টোবর, ২০২২

লাইফস্টাইল ডেস্কঃ- বিয়ে এবং সংসার জীবন নিয়ে অনেকের আগ্রহ কম থাকে। আবার কারও কারও বিয়ে নিয়ে বাড়তি আগ্রহ দেখা যায়। হয়তো এ কারণেই বলা হয়, বিয়ে দিল্লিকা লাড্ডুর মতো; খেয়েও পস্তায়, আবার না খেয়েও পস্তায়। যারা বিয়ে করেননি তারা মনে করেন, বিয়ে করলে জীবনে হয়তো সুখী হতে পারতাম! অন্যদিকে যারা বিয়ে করেছেন তারা মনে করেন অহেতুক ব্যাচেলর লাইফের আনন্দ থেকে বঞ্চিত হলাম। তবে জানলে অবাক হবেন, শারীরিক কিংবা মানসিকভাবে সুস্থ ও সুখী হতে বিয়ের বিকল্প নেই। এমন কি দুরারোগ্য ব্যাধি ক্যানসারে মৃত্যুঝুঁকিও কমে বিয়ে করলে, এমনটিই জানাচ্ছে এক গবেষণা।

সম্প্রতি ‘ইনভেস্টিগেটিভ জার্নাল’- এ প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হয়েছে, যারা অবিবাহিত বা যাদের জীবনসঙ্গী নেই, তাদের ক্ষেত্রে পাকস্থলীর ক্যানসারে মৃত্যু হওয়ার ঝুঁকি অনেক বেশি। বিবাহিত হলে ক্যানসার রোগীদের দীর্ঘায়ু পেতে সাহায্য করতে পারে। নতুন গবেষণায় এমনটাই দাবি করা হয়েছে। ২০১৮ সালে ১ মিলিয়নেরও বেশি মানুষ আক্রান্ত হয়েছে এই ক্যানসারে ও ৭ লাখ ৮০ হাজার জন মারা গেছেন। এই রোগ নারীদের মধ্যে পুরুষদের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ বেশি। ৫০ বছরের পর থেকে এই ক্যানসারের ঝুঁকি বেশি থাকে।

৩ হাজার গ্যাস্ট্রিক ক্যানসারে আক্রান্ত রোগীদের দিয়ে এই গবেষণা চালানো হয়। রোগীদের প্রত্যেকেই ছিলেন ক্যানসারের প্রথমিক পর্যায় আক্রান্ত। চীনা বিজ্ঞানীরা দেখেছেন যে, ৭২ শতাংশ বিবাহিত পুরুষ ও মহিলাদের গ্যাস্ট্রিক ক্যানসার ধরা পড়ার পর অবিবাহিতদের তুলনায় পাঁচ বছর বেশি বেঁচে থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।

গবেষকদের মতে, জীবনসঙ্গী পাশে থাকলে তিনি আপনার খেয়াল রাখতে পারেন। অসুখ হলে ওষুধ খাওয়ানো এবং অন্যান্য সেবা তার মাধ্যমে পাওয়া সম্ভব। ফলে রোগীর জন্য স্বাস্থ্যকর আচরণ মেনে চলা সহজ হয়। দীর্ঘায়ু হওয়ার জন্য এসব অভ্যাস জরুরি। আর শরীরে কোনো রকম সমস্যা হলে যারা অবিবাহিত বা একা থাকেন তারা ততটাও গুরুত্ব দেন না। আর তাতেই রোগে কাবু হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে।

যারা বিবাহিত তাদের ক্ষেত্রে রোগ আগেই ধরা পড়েছে তাই চিকিৎসা পদ্ধতিও দ্রুত চালু করা সম্ভব হয়েছে। তাই বিবাহিতদের সুস্থতার হারও বেশি। গবেষণায় দেখা গিয়েছে যারা বিবাহিত তাদের ক্ষেত্রে রোগ আগেই ধরা পড়েছে তাই চিকিৎসা পদ্ধতিও দ্রুত চালু করা সম্ভব হয়েছে। তাই বিবাহিতদের সুস্থতার হারও বেশি। বিবাহিতরা আর্থিক ও মানসিক দুই ক্ষেত্রেই রোগের সঙ্গে লড়াই করার বেশি স।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিস্তারিত...