• বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:১৩ পূর্বাহ্ন

ডিজিটাল মিডিয়াতে নারী-শিশুসহ বিশিষ্টজনদের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে : স্পিকার

সংবাদদাতা / ১৬০ পাঠক ভিউ
আপডেট সময় : সোমবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

নিজস্ব  প্রতিবেদক

ডিজিটাল মিডিয়াতে নারী ও শিশুসহ বিভিন্ন বিশিষ্টজনদের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে মন্তব্য করেছেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সংসদীয় ককাসে সংসদ সদস্যসহ বিশেষজ্ঞদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। সংসদীয় ককাস আন্তর্জাতিক পর্যায়ের আলাপ-আলোচনাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর ) জাতীয় সংসদ ভবনের কেবিনেট কক্ষে আয়োজিত ‘গ্লোবাল ডিজিটাল কমপ্যাক্ট অ্যান্ড সামিট অব দ্য ফিউচার’ শীর্ষক পরামর্শ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। পার্লামেন্টারিয়ান ককাস অন ইন্টারনেট গভর্ন্যান্স, ডিজিটাল ইকোনমি ও মিডিয়া ডেভেলপমেন্ট, ইউএনডিপি ও বাংলাদেশ ইন্টারনেট গভর্ন্যান্স ফোরাম আয়োজিত সভায় সভাপতিত্ব করেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি হাসানুল হক ইনু।

সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ ইন্টারনেট গভর্ন্যান্স ফোরামের সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল হক ও বাংলাদেশ এনজিওস নেটওয়ার্ক ফর রেডিও অ্যান্ড কমিউনিকেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এএইচ এম বজলুর রহমান। আলোচনায় অংশ নেন ইউএনডিপির আবাসিক প্রতিনিধি স্টেফান লিলার, জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব কে এম আব্দুস সালাম, বিটিআরসির চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদার, নিরাপদ সড়ক চাই সংগঠনের চেয়ারম্যান ইলিয়াস কাঞ্চন, ই-ক্যাব’র সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুল ওয়াহেদ তমাল, চলচ্চিত্র অভিনেতা ফেরদৌস আহমেদ প্রমুখ।

সভায় স্পিকার বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদক্ষ নেতৃত্বে ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। এই ডিজিটাল বাংলাদেশের সম্পূর্ণ সুবিধা পেতে হলে নতুন প্রজন্মকে এগিয়ে আসতে হবে। সবার জন্য নিরাপদ ডিজিটাল ভবিষ্যৎ গড়ে তুলতে হবে। এ জন্য বিভিন্ন সংগঠন ইতোমধ্যে কাজ শুরু করেছে। সংসদ সদস্যসহ এনজিও, নাগরিক সমাজ, বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠনের প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে বিভিন্ন সভাতে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে।

ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, ‘জাতিসংঘের ৭৫তম অধিবেশনে মহাসচিব অ্যান্টনিও গুটারেস ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য জলবায়ু সমস্যা এবং ডিজিটাল ট্রান্সফর্মেশনের কথা বলেছেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে গ্লোবাল ডিজিটাল কমপ্যাক্ট গড়ার লক্ষ্যে আগামী ২০২৪ সালে ওয়ার্ল্ড সামিট অনুষ্ঠিত হবে। তিনি আরো বলেন, শিশুদের মানসিক ও শারীরিক বিকাশ নিশ্চিত করতে খেলার মাঠ, পার্ক ও বিনোদন কেন্দ্রের সংখ্যা বাড়াতে সিটি করপোরেশনকে উদ্যোগ নিতে হবে। শিশুদের ইন্টারঅ্যাকটিভ কার্যক্রমে যুক্ত করার মাধ্যমে ডিজিটাল গ্যাজেটের প্রতি আসক্তি কমাতে হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিস্তারিত...