• শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:৪৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
বিচারের পর আ.লীগকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে : ড. ইউনূস আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা সীমান্তের বিএনপি নেতা সাবেক ইউপি সদস্যের ভাতিজা ইয়াবাসহ আটক আওয়ামীপন্থী পুলিশ কর্মকর্তাদের নামের তালিকায় ময়মনসিংহের ওসি সফিকুল ইসলাম ভাড়া বাড়িতে কলেজ ছাত্রের ঝুলন্ত লাশ, মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা যুবদল নেতা হত্যা মামলায় পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান বাবুল সরদার চাখারী কারাগারে তিন দিনের মধ্যে ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধের নির্দেশ তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর: সম্ভাব্যতা যাচাইয়ে হচ্ছে কমিটি, আন্দোলন স্থগিত গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরো অর্ধশত ফিলিস্তিনি নিহত সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ৮ দিনের রিমান্ডে

ত্রিশালে স্বতন্ত্র প্রার্থী আনিছের কাছে কোণঠাসা মাদানী

সংবাদদাতা / ১৬১ পাঠক ভিউ
আপডেট সময় : রবিবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩

নিজস্ব সংবাদদাতা : দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ময়মনসিংহ-৭ (ত্রিশাল) আসনে তিনবারের সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী হাফেজ রুহুল আমিন মাদানী। তিনি ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও বর্তমান সরকারের ধর্ম মন্ত্রণালয়ের চেয়ারম্যান। তবে এবার নিজ দল ও এলাকার অনেকেই তার পরিবর্তন চাচ্ছেন।

ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও ত্রিশাল পৌরসভার তিনবারের মেয়র আলহাজ এবিএম আনিছুজ্জামান আনিছ দলীয় স্বতন্ত্র প্রার্থীর হয়ে কাজ করছেন। এ অবস্থায় নৌকার প্রার্থী হাফেজ রুহুল আমিন মাদানী বিজয় কঠিন হবে বলে মনে করছেন সাধারণ ভোটাররা।

শেষ পর্যন্ত ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও ত্রিশাল পৌরসভার তিনবারের মেয়র আলহাজ এবিএম আনিছুজ্জামান আনিছ ও হাফেজ রুহুল আমিন মাদানীর মধ্যে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে বলে মনে করছেন অনেক দলীয় নেতাকর্মী। আবার অনেকেই বলছেন জাতীয় পার্টি মনোনিত প্রার্থী আব্দুল মজিদ নৌকার কাল হয়ে দাড়িয়েছেন। ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও ত্রিশাল পৌরসভার তিনবারের মেয়র আলহাজ এবিএম আনিছুজ্জামান আনিছ দলীয় স্বতন্ত্র প্রার্থী জয়ী হওয়ার সম্ভাবনা নিয়েও আলোচনা হচ্ছে সারা উপজেলায়।

এ আসনে শেষ পর্যন্ত ত্রিমুখী লড়াই হবে বলে ধারণা করছেন স্থানীয় ভোটাররা। যার ফলে এবারের ভোটের মাঠে স্বতন্ত্র প্রার্থী ও জাতীয় পার্টির কাছে কোণঠাসা হয়ে পড়েছে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হাফেজ রুহুল আমিন মাদানী। তিনি এমপি হয়েই সাধারন মানুষের সাথে বিভিন্ন সময়ে খারাপ আচরন করেছেন এবং তাকে জিনে ভোট দিয়ে তাকে জয়ী করেছেন বলে জানাগেছে।

এ আসনে ৪জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। হাফেজ রুহুল আমিন মাদানী (নৌকা প্রতীক) ও ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও ত্রিশাল পৌরসভার তিনবারের মেয়র আলহাজ এবিএম আনিছুজ্জামান আনিছ দলীয় স্বতন্ত্র প্রার্থী (ট্রাক প্রতীক) ছাড়াও মাঠে রয়েছেন জাতীয় পার্টির প্রার্থী আব্দুল মজিদ (লাঙ্গল প্রতীক) এবং তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী ডা. আব্দুল মালেক সোনালী আশ নিয়ে লড়ছেন। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ৪ প্রার্থী নির্বাচনী মাঠে সক্রিয় থাকলেও তৃণমূল বিএনপির তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী ডা. আব্দুল মালেক তেমন কোনো প্রচারণা নেই।

হাফেজ রুহুল আমিন মাদানীর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ত্রিশাল পৌরসভার তিনবারের মেয়র আলহাজ এবিএম আনিছুজ্জামান আনিছ দলীয় স্বতন্ত্র প্রার্থী (ট্রাক প্রতীক) সকাল থেকে রাত পর্যন্ত শহর থেকে গ্রামে প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন।ভোটাররা বলছেন, এবার ট্্রাক প্রতীকে ভোট দিয়ে আনিছুজ্জামান আনিছকে এমপি বানাবেন।

দলীয় নেতা-কর্মী ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নির্বাচনে বিএনপি না থাকায় টানা তিনবারের সংসদ সদস্য হাফেজ রুহুল আমিন মাদানী এবার সুবিধাজনক অবস্থানে থাকার কথা ছিল।তিনি জনগনের সাথে খারাপ আচরণ, ছেলে মাদক ব্যবসার সাথে জড়িত, সাংবাদিক এবং সাধারন মানুষকে বিভিন্ন সময়ে ভাতিজি জামাতার মাধ্যমে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানী ও নিয়োগ বানিজ্য এমন একাধিক ঘটনার কারনে পরাজিত হওয়ার কারন দেখছে সাধারন জনগন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিস্তারিত...