• বৃহস্পতিবার, ০২ জানুয়ারী ২০২৫, ১২:০০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
সাপাহারে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ৪৬ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন আগামীতে দেশজুড়ে বাণিজ্য মেলার আয়োজন করা হবে: প্রধান উপদেষ্টা এবার টার্গেটে সাংবাদিকদের সন্তানেরা’ মানববন্ধনে কঠোর ব্যবস্থা নিতে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম প্রেমের টানে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ইউক্রেনীয় যুবক সচিবালয়ে আগুন: আজ নয়, কাল জমা দেয়া হবে প্রাথমিক তদন্ত প্রতিবেদন টেকনাফে পাহাড়ি এলাকা থেকে ১৯ বনকর্মীকে অপহরণ নিষিদ্ধ না হলে আওয়ামী লীগের নির্বাচনে অংশ নিতে বাধা নেই: সিইসি শেখ হাসিনাসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে গুমের অভিযোগ ট্রাইবুনালে মনির হত্যা মামলা ফের চার দিনের রিমান্ডে ইনু কেরানীগঞ্জে দৈনিক জনবাণীর সম্পাদক ও প্রকাশকের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

শরীয়তপুরে প্রাইভেটকার খাদে পড়ে প্রাণ গেলো বাবা- মেয়ের

সংবাদদাতা / ১৩৪ পাঠক ভিউ
আপডেট সময় : রবিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২২

শরীয়তপুর প্রতিনিধিঃ- অ্যাডভোকেট রাশেদুল হক ও তার ছোট মেয়ে মাইসা শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলায় প্রাইভেটকার খাদে পড়ে এক আইনজীবী ও তার শিশুকন্যা নিহত হয়েছেন। এসময় গাড়িতে থাকা তিনজন আহত হন।শনিবার (২৯ অক্টোবর) দিনগত রাত দুইটার দিকে নড়িয়া উপজেলার রাজনগর ইউনিয়নে জামতলা এলাকায় শরীয়তপুর-ঢাকা মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- শরীয়তপুর সদর উপজেলার আংগারিয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ ভাসানচর গ্রামের অ্যাডভোকেট রাশেদুল হক রাশেদ (৩৮) ও তার ছোট মেয়ে মাইসা আক্তার (২)। আর আহতরা হলেন- নিহত রাশেদের স্ত্রী সোহানা আক্তার মিলি (২৬), বড় মেয়ে মেবিন (৬) ও প্রাইভেটকারচালক কামরুল হাসান (২৭)। তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।

পুলিশ ও নিহতদের পরিবার সূত্র জানায়, গত ২৭ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) ব্যক্তিগত প্রাইভেটকার নিয়ে কক্সবাজার ঘুরতে যান রাশেদ ও তার পরিবার। শনিবার রাতে বাড়িতে ফেরার সময় নড়িয়া উপজেলার রাজনগর ইউনিয়নে জামতলা এলাকায় শরীয়তপুর- ঢাকা মহাসড়কে পৌঁছালে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে প্রাইভেটকারটি পাশের খাদে পড়ে উল্টে যায়। পরে স্থানীয়রা আহতদের জাজিরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক রাশেদুল হক ও তার মেয়ে মাইসাকে মৃত ঘোষণা করেন।

প্রাইভেটকার চালক কামরুল হাসান বলেন, কক্সবাজার থেকে শনিবার রাত ১১ টার দিকে ঢাকার উত্তরা আসি। কক্সবাজার থেকে উত্তরা পর্যন্ত আমি ড্রাইভ করি। পরে সেখান থেকে রাশেদ স্যার ড্রাইভিং করেন। স্যারকে অনেক অনুরোধ করেছি, আপনার ড্রাইভিং করার দরকার নেই। তিনি ড্রাইভিং করায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।

তিনি আরও বলেন, পরে আমি গাড়ির গ্লাস ভেঙে বের হয়ে এক এক করে অন্যদের বের করি। নড়িয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ হাফিজুর রহমান বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা- মেয়ের মৃত্যু হয়েছে, যা অত্যন্ত বেদনাদায়ক।#


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিস্তারিত...