জুয়েল খন্দকারঃ সাংবাদিকতার জগতের আইকন ও সাংবাদিকদের ভালবাসার আরেক নাম সাঈদুর রহমান রিমনৃ। তার প্রতিটি কথা গুরুত্বপূর্ণ ভাবেই সব সাংবাদিকে’রা গ্রহণ করেন কারন, কখন কখন হাসির ছলে কিছু বললেও সেটাও গ্রহণ করেন ও শিক্ষা নেন কারন তার প্রতিটি কথায় বিশাল আকারের অর্থ বহন করে। আবারও বলি তার প্রতিটি কথা গুরুত্বপূর্ণ এড়িয়ে যাওয়ার কোন সুযোগ থাকে না কারন তার প্রতিটি কথায় এমন এমন রহস্য বহন করে কখন কারো জীবন বদলায় আবার কখন ভুল শুধরায়।
আমি অবাক যার জীবন ডায়েরিতে ভয় শব্দটুকু নেই কিন্তু সে আজকে ভয় পেয়েছেন বলেছেন। যে ভয় দেখিয়েছেন ভাইকে আমার খুব ইচ্ছে সেই সৌভাগ্যবান ব্যক্তিটিকে দেখার কারন যে কিনা সাঈদুর রহমান রিমনকে ভয় দেখাতে পারেন। আমার মনে হয় যে ভাই কোন কাজে ব্যস্ত ছিলেন আর সে পিছন থেকে এসে হঠাৎ ভাউ বলে ভয় দেখিয়েছেন যা ছোট বাচ্চাদের বেলায় হয়ে থাকে আর সাঈদুর রহমান রিমন বাচ্চা না তিনি বাচ্চা পয়দা করেন এমন ঘটনাও ঘটার কোন সুযোগ নেই কারন সাঈদুর রহমান রিমন যেই এলাকায় যায় সেই এলাকায় একটি গাছের পাতা পরার আগেই তার আশে পাশের যে দু চারটা শিষ্য থাকে সেই আশেপাশের শিষ্যদের ছাগল গুলি মাটিতে পরার আগেই খেয়ে ফেলে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করেন।
যত্ন সহকারে সাঈদুর রহমান রিমন এর যাতে পাতা পরার শব্দে কোন প্রকার ডিস্টার্ব কিংবা বিরক্তবোধ না করে। এমন অসংখ্য ঘটনা রয়েছে নজরবিহীন। এই আবর্জনা টিকেও সাঈদুর রহমান রিমন এর শিয্যরাই যথেষ্ঠ পরিস্কার করার জন্যে।