• রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:২৪ পূর্বাহ্ন

শেষ সময়ে শিশু কল্যাণ ট্রাস্ট বিদ্যালয় নিয়ে ভাগ বাটোরা

Reporter Name / ১৩৬ Time View
Update : রবিবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩

স্টাফ রিপোর্টার: প্রাথমিক ও গণ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ শিশু কল্যাণ ট্রাস্ট এই শিশু কল্যাণ ট্রাস্ট প্রতিষ্ঠানটি প্রথমে পত্রকলি ট্রাস্ট নামে পরিচালিত হয়ে আসিতেছিল ১৯৮৯ সালে শিশু কল্যাণ ট্রাস্ট নামে পরিচালিত শুরু করেন। এই শিশু কল্যাণ ট্রাস্টের মোট বিদ্যালয় ২০৫ টি এর ভিতরে ঢাকা জেলায় ৬৫ টি বরিশাল জেলায় ২৫ টি চট্টগ্রাম জেলায় ১১ টি সিলেট জেলায় ০৫টি ময়মনসিংহ জেলায় ১৪ টি রংপুর জেলায় ৪৭ টি রাজশাহী জেলায় ২২ টি খুলনা জেলায় ১৬ টি। এই শিশু কল্যাণ ট্রাস্ট যখন পরিচালনা শুরু করে।

সেই সময় উল্লেখ থাকে যে হতদরিদ্র সুবিধা বঞ্চিত ঝরে পড়া শিশু শ্রমজীবী অবহেলিত ঘনবসতি নি গোষ্ঠী উপজাতি বন্যা কবলিত নিচু এলাকা ইটভাটা গুচ্ছগ্রাম এইসব জায়গা ছেলে মেয়েদের কে নিয়ে বিকেলকালীন এই বিদ্যালয় পরিচালনা হওয়ার কথা ছিল এবং হয়ে আসছে। ৬৬তম সভায় নতুন বিদ্যালয় স্থাপনের পর অক্টোবর ২০২৩ ইং তারিখ পর্যন্ত নতুন বিদ্যালয়ের স্থাপন করা হয়নি। বর্তমানে শিশু কল্যাণ ট্রাস্ট এর পরিচালক মো:আবুল বশার (উপ সচিব) স্বাক্ষরিত একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেন।

শিশু কল্যাণ ট্রাস্টি বোর্ডের ৭৫ তম ও ৭৬ তম সবার সিদ্ধান্ত আলোকে জানানো যায় যে চা বাগান সম ঘন এলাকা নি গোষ্ঠী সম্প্রদায় দুর্গম এলাকা আশ্রম প্রকল্প কাছাকাছি যেখানে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নাই এমন স্থানে ৫০ টি শিশু কল্যাণ প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপন করা হবে।

সংশ্লিষ্ট এলাকার আগ্রহী শিক্ষানোর আগেই ব্যক্তিবর্গ ০২ নভেম্বর ২০২৩ইং হইতে ১২ নভেম্বর ২০২৩ইং তারিখে মধ্যে আবেদন দাখিল করিতে পারবেন। ০২ তারিখ ছিল বৃহস্পতিবার শুক্র শনি বন্ধ ৫-৯তারিখ অফিস খোলা ছিল ১০-১১বন্ধ ছিল ১২তারিখে মধ্যে আবেদন অফিস চলাকালীন সময়ের মধ্যে আবেদন জমা দিতে হবে।

এতদিন পর শিশু কল্যাণ ট্রাস্টের ৫০ টি বিদ্যালয় অনুমোদনের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর শিক্ষা অনুরাগীদের এত কম সময় দিয়ে তাড়াহুড়োর ব্যস্ততা সাধারণ মানুষের দূরের মানুষের ঢাকায় এসে ট্রাস্টি বোর্ডের অফিসে জমা করতে অনেকের হিমশিম খেতে হয়েছে। কিন্তুক এর ভিতরে শিশু কল্যাণ ট্রাস্ট এর পরিচালকের কে ১৩ নভেম্বর ২০২৩ ইং তারিখে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাকে একটি বদলির আদেশ করা হয়।

পরিচালক পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষ কিন্তু সেই বদলির আদেশ থাকা সত্ত্বেও শিশু কল্যাণ ট্রাস্ট পরিচালক মোঃআবুল বশার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের বিদ্যালয় গুলো একক ভাবে আধিপত্য করার জন্য মন্ত্রীকে ম্যানেজ করে তদবির করে ১৯ ডিসেম্বর ২০২৩ইং তারিখে বদলির আদেশ টি বাতিল করে পুনরায় পরিচালক শিশু কল্যাণ ট্রাস্ট পদে বহাল রাখে। তারপর আবেদন করা বিদ্যালয়ে মাঠে সরোজমিনে তদন্ত করার জন্য উপজেলা শিক্ষা অফিসারের দায়িত্ব পালনের জন্য একটি পত্র দেওয়া হয় সকল জেলায়।

উপজেলা শিক্ষা অফিসার কে মাত্র কয়েক দিনের জন্য তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলীর জন্য বলা হয় এবং তদন্ত প্রতিবেদন পরিচালক বরাবর পাঠিয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু পরিচালক মহোদয় তাদের তদন্ত সন্তোষজনক না হওয়ায় তিনি আবার জেলা শিক্ষা অফিসার বরাবর পত্র পাঠানো হয় সকল জেলায় জেলা শিক্ষা অফিসার কে মাত্র ৫ দিন সময় দেওয়া হয় জেলা শিক্ষা অফিসার কিছু সংখ্যক তদন্তের প্রতিবেদন পাঠায় আর কিছু সংখ্যক আদোপতি তাদের কাছে তদন্ত পড়ে আছে গত ২১ ডিসেম্বর তারিখে মন্ত্রণালয় ট্রাস্টি বোর্ডের একটি সবার নির্ধারণ করা হয় এবং সেই সভা ১২.৩০ মিনিটের সময় প্রাথমিক ও গণ-শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে শিশু কল্যাণ ট্রাস্টি বোর্ডের ৮০তম সভা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও দুপুর ২ টার পর ট্রাস্টি বোর্ডের সভা আরম্ভ হয়।

কিন্তু সভায় সকল সদস্য উপস্থিত না হওয়ায় এবং মন্ত্রী মহোদয় এর বিদ্যালয় তালিকা মনোভূত না হওয়ায় গত ২৭ শে ডিসেম্বর সিদ্ধান্ত হওয়ার কথা বলে সভাপতি ঘোষণা করে। আমাদের গোপন সূত্রে জানা যায় যে গত ২৭ শে ডিসেম্বর শিশু কল্যাণ ট্রাস্টি বোর্ডের সভা অনুষ্ঠিত না করে মন্ত্রী মহোদয় ও পরিচালক তারা বাসায় বসে নিজেদের মতো করে বিদ্যালয়ের তালিকা চূড়ান্ত করে রেখেছে যা আজ অথবা আগামীকাল সিদ্ধান্ত করবে বলে জানা গেছে। তাদের পাতানো খেলায় সাধারণ মানুষের শিক্ষা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়ার অবস্থা।

আমাদের আরেকটি গোপন সূত্রে জানা গেছে শিশু কল্যাণ ট্রাস্ট এর আরো একজন দক্ষ প্রবীর কুমার হালদার (প্রশাসন ও অর্থ) সরকারি পরিচালক তার নেতৃত্বে যে পরিচালক শিশু কল্যাণ ট্রাস্টে যোগদান করুক না কেন সে পরিচালক মহোদয় কে নেতৃত্ব করে আসছে এখানে মন্ত্রী মহোদয় ও তার ভাগিনা কল্লোল তাদের মনের মত লোকের সঙ্গে যোগাযোগ করে বিদ্যালয়ের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত করেছন।

আর সাধারণ মানুষরা মন্ত্রী মহোদয়ের সঙ্গে যোগাযোগ দেখা করতে গেলে তাদের বাসার পাহারাদার কোনভাবেই গেট খুলবে না কে ফোন দিতে হবে মন্ত্রী মহোদাকে ফোন দিতে হবে তারা যদি বলে খুলবো, নাহলে গেট খুলবো না তার কারণ গতমাসে মন্ত্রী মহোদয়ের বাসায় পাওনাদার কে দেখে নিয়ে বেদম মারধর করেন সেটির সোশ্যাল মিডিয়া প্রিন্স মিডিয়া সব জায়গায় দেখা গেছে।

মন্ত্রী মহোদয় ও তার ভাগিনা আর পরিচালক তিনজন মিলে তারা বলেন সবাই নির্বাচন নিয়ে ব্যস্ত আমরা এই সুযোগে কাজ শেষ করে নেব। কারণ বর্তমান শিক্ষা মন্ত্রী আসন্ন দ্বাদশ নির্বাচনে এ নৌকার বর্ণিত কোনো প্রার্থী হতে পারেনি তারমাথা এমনি নষ্ট তাই কিভাবে টাকা ইনকাম করবে এই শেষ সময় তাই বলে যে বিদ্যালয়ে গুলি কোনভাবেই পরিচালনা করা সম্ভব নয় সেই বিদ্যালয়গুলি অর্থের বিনিময় চূড়ান্ত তালিকায় করেছেন।

এবং আগামী মন্ত্রিপরিষদের আগে সকল বিদ্যালয় এর কাজ সম্পূর্ণ করবেন। আমাদের একটি গোপন সূত্রে জানা গেছে বর্তমান মন্ত্রী জাকির হোসেন ঢাকায় তিনটি উপরে বাড়ি করেছেন সিলেটে বাড়ি করেছেন রৌমারীতে বাড়িতে বিশাল বড় জায়গা কিরে বাড়ি করেছেন। তাহার নামে দুদুকে অভিযোগ রয়েছে। এবিষয়ে পরিচালকের মন্তব্য জানতে উনাকে ফোন করলে তিনি তা রিসিভ করেননী আর এসএমএস এর কোন জবাব দেননী তাই মন্তব্য পাওয়া যায়নি।

Please Share This Post In Your Social Media


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category