1. mahadihasaninc@gmail.com : bdccrimebarta :
ডি. কে. কলেজে ইনকোর্সের নামে মোটা অংকের টাকা আদায় - বিডিসি ক্রাইম বার্তা

শনিবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৯:২২ অপরাহ্ন

News Headline :
লৌহজংয়ে জমি সংক্রান্ত পূর্বশত্রুতার জেরে হামলা লুটপাট আহত ১ আহমেদ ফিরোজ কবির পুনরায় নৌকা প্রতিক পাওয়ায় দলীয় নেতা কর্মীদের উচ্ছ্বাস অবৈধ ইয়াদ পত্রিকা বন্ধসহ প্রতারকের বিরুদ্ধে জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে অভিযোগ বেনাপোলে তৃতীয় লিঙ্গের নারীকে কুপিয়ে জখম অনশনে পরিবারকল্যাণ পরিদর্শিকার (FWV) প্রার্থীরা রংধনু গ্রুপের রফিককে জামিন দেননি হাই কোর্ট বেনাপোল থেকে ২২ বোতল মদসহ মাদক ব্যবসায়ীকে আটক পটুয়াখালীতে ঝাটকা জব্দ, বেপরোয়া মৎস ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট পলাশবাড়ী রিসোর্স সেন্টারের ইন্সট্রাক্টর’র বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দূর্ণীতির অভিযোগ সাভার থানা স্ট্যান্ডে ট্রাকের চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ডি. কে. কলেজে ইনকোর্সের নামে মোটা অংকের টাকা আদায়

ডি. কে. কলেজে ইনকোর্সের নামে মোটা অংকের টাকা আদায়

শরীফ শাওন, ডাসার মাদারীপুর থেকেঃ– ডাসারে ডি. কে. আইডিয়াল সৈয়দ আতাহার আলী একাডেমী এন্ড কলেজে ইনকোর্স পরীক্ষার নামে টাকা আদায়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে। সাবেক যোগাযোগ মন্ত্রী আলহাজ্ব সৈয়দ আবুল হোসেন প্রতিষ্ঠিত একাধিক কলেজে ও আরও অন্যান্য কলেজে খোঁজ নিয়ে দেখা যায় ইনকোর্স পরীক্ষার নামে কোন টাকা আদায় করা হয় না।

এর‌ আগেও ডি. কে. আইডিয়াল সৈয়দ আতাহার আলী একাডেমি অ্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের অধ্যক্ষ ড. খন্দকার মোঃ সোহেলের বিরুদ্ধে কলেজের বিভিন্ন ধরনের দূর্নীতি, অনিয়মের অভিযোগে এলাকার বিভিন্ন জায়গায়, দোকান- পাটে লিপলেট টানিয়ে প্রতিবাদ করেছে কলেজের শিক্ষার্থীদের অভিভাবক।

ব্যাপক তদন্তে, শশিকর শহীদ স্মৃতি মহাবিদ্যালয়ের ডিগ্রি শাখার ৩য় বর্ষের এক শিক্ষার্থী জনান, আমাদের কলেজে কোন ইনকোর্স পরীক্ষার বাবদ কোন টাকা আদায় হয় না এবং আমরা কখনো দেইনি। আরো জানতে, কালকিনি সৈয়দ আবুল হোসেন কলেজে গেলে ২য় ও ৩য় বর্ষের কয়েক জন শিক্ষার্থী জনান, আমাদের কলেজে কখনো ইনকোর্স পরীক্ষার ফি-আমরা দেই নাই।

এবিষয়ে কালকিনি কলেজের অধ্যক্ষের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ইনকোর্স পরীক্ষা টা কি? এটা শিক্ষকদের হাতে থাকা ২০ নম্বর । শিক্ষার্থীরা যে পরীক্ষা দিয়েছে তা ছিল ৮০ নম্বরের। এই ইনকোর্স পরীক্ষায় শিক্ষার্থীর কোন ফি-নেই বা কোন ধরনের টাকাও দিতে হয় না। এরকম কোন নিময় আমাদের কলেজে নেই এবং এমন কি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়েরও নেই।

ভুক্তভোগী পারভেজ জনান, আমার ছোট বোন এই কলেজে ডিগ্রী শাখার ২য় বর্ষের একজন ছাত্রী। আমার বোনর মোবাইলে গত ০৩/১০/২০২২ইং তারিখে একটি মেসেজ এর মাধ্যমে জানানো হয় (মেজেজটি ছিল এমন), প্রিয় শিক্ষার্থী, জরুরী সংবাদ হলো তোমাদের ২য় বর্ষের পরীক্ষার সাজেশন দেয়া হবে। এজন্য আগামী ১২/১০/২০২২ তারিখ অবশ্যই কলেজে আসতে হবে। জরুরি প্রয়োজনে যোগাযোগ করো তালুকদার মহিউদ্দিন, ০১৭১৬৭৬৬১৫৬। ১২/১০/২০২২ইং তারিখ কলেজে গেলে তালুকদার মহিউদ্দিন স্যার কে আমার বোন পায়নি এর আগে তিনি ঢাকা চলে যায়।

পরে ১৭/১০/২০২২ ইং তারিখ পুনরায় আমার বোনকে তালুকদার মহিউদ্দিন স্যার ফোন দিয়ে জানান, তোমার ইনকোর্স পরীক্ষা বাবদ ৩০০০/- (তিন হাজার) টাকা নিয়া কাল কলেজে আসবা। পরে টাকার কথা আমাকে জনালে আমি আজ ১০ টায় কলেজে গিয়ে উক্ত টাকা পরিশোধ করি এবং টাকা জমা একটি রশিদ নেই। তথ্যের জন্য তালুকদার মহিউদ্দিন স্যারের কাছে গেলে তাকে খুজে পাওয়া যায়নি এবং তার মোবাইলে ফোন করলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

এব্যাপারে কলেজের অধ্যক্ষ ড. খন্দকার মোঃ সোহেল জানান: আমরা যে টাকা নিচ্ছি তা কলেজের সভাপতি মাদারীপুর জেলা প্রশাষক ড. রহিমা খাতুন ও গর্ভানিং বডির সকলেই জানেন। তাদের অবগতি ছাড়া আমি একটি টাকাও নেই না । তাঁর অনুমতি ছাড়া একটি টাকাও কমানো কিংবা বাড়ানো যাবে না।#

Please Share This Post In Your Social Media


Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2023 bdccrimebarta.com