• শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:৩১ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
শেরপুরের ১৩৮ বোতল ভারতীয় মদসহ গ্রেপ্তার এক অগ্রণী ব্যাংক শাখায় ১০ কোটি ১৩ লক্ষ ৬২ হাজার ৩৭৮ টাকা আর্থিক অনিয়ম ম্যানেজারসহ আটক ৩ দুর্বৃত্তদের হামলায় আহত যুবলীগ নেতা আজম, হাসপাতালে ভর্তি উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ায় ৭৩ জনকে বহিষ্কার করলো বিএনপি প্রধানমন্ত্রীর কমিউনিটি ক্লিনিক উদ্যোগ বিশ্বজুড়ে প্রশংসিত হয়েছে বউভাতে গিয়ে দুর্ঘটনা, একে একে মারা গেলেন ৩ ভাই লালমনিরহাটেও যোগ দেননি কেএনএফ প্রধান নাথানের স্ত্রী ঝিনাইগাতীতে ভারতীয় মদসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার দুই থাইল্যান্ডের সঙ্গে ৫ সমঝোতা ও চুক্তি সই সীমান্তবর্তী নালিতাবাড়ীতে বন্যহাতির আক্রমণে কৃষকের মৃত্যু

জন্মের পর শিশু কোন কোন রোগে বেশি আক্রান্ত হয়

Reporter Name / ৯২ Time View
Update : বৃহস্পতিবার, ৬ অক্টোবর, ২০২২

লাইফস্টাইল ডেস্কঃ– জন্মগ্রহণ করার পরে যে কোনও শিশুকে নবজাতক শিশু বলা হয়। নবজাতকের আদর্শ খাবার কেবল মায়ের দুধ। আজ আমরা একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের কাছ থেকে জানব জন্মের পর নবজাতক কোন কোন রোগে বেশি আক্রান্ত হয়। নিয়মিত স্বাস্থ্যবিষয়ক অনুষ্ঠান স্বাস্থ্য প্রতিদিনের একটি পর্বে এ বিষয়ে কথা বলেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজের শিশু বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. নাজনীন আক্তার। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ডা. সামিউল আউয়াল স্বাক্ষর।

নবজাতকদের ক্ষেত্রে দেখা যায়, জন্মের পরপর কিছু রোগে আক্রান্ত হয়। সাধারণত কোন কোন রোগে আক্রান্ত হতে পারে? সঞ্চালকের এ প্রশ্নের জবাবে ডা. নাজনীন আক্তার বলেন, জন্মের পর আসলে… একটা তো হলো দেরিতে কাঁদা, যেটা বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে কমন। প্রান্তিক লেভেলে ডেলিভারি যেগুলো হয়, সে ঠিকমতো কেয়ার পাচ্ছে না; অথবা এমনও হয় মা হয়তো বা বাচ্চাকে নরমাল ডেলিভারি দেওয়ার উপযোগী ছিল না।

যেটা আমরা বলি, যে মায়ের হয়তো পেলভিসে কোনও সমস্যা থাকতে পারে, বা বাচ্চা অনেক সময় পজিশনে উলটাপালটা থাকে। সে ক্ষেত্রে বাচ্চাটা ডেলিভারির সাথে সাথে যদি না কাঁদে, সেটাকে আমরা বলে থাকি পেরিনেটাল একসেপসিয়া। এটা থেকে অনেক জটিলতা হয়। এটার কারণে বাচ্চাদের পরবর্তী সময়ে যে বিকাশ, সেটা ঠিকমতো হয় না। ব্রেইনে ঠিকমতো তার অক্সিজেন পৌঁছায় না। না পৌঁছানোর ফলে… আমরা জানি যে ব্রেইন একটা পারমানেন্ট সেল, যেটা সে পেটে থেকে নিয়ে আসে, এর বাইরে আমরা ক্রিয়েট করতে পারব না। আল্লাহতায়ালা সেই ক্ষমতা মানুষকে দেয়নি।

ডা. নাজনীন আক্তার বলেন, বাচ্চার জন্মের সাথে সাথে, তার কান্নার সাথে সাথে তার ব্রেইনটা অক্সিজেন পাচ্ছে। এরপর ব্রেইনটা সারভাইভ করবে কি করবে না, সেটা নিয়ন্ত্রিত হয়। সে জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ প্রথমে কাঁদা। এটা না হলে যে পেরিনেটাল একসেপসিয়া, এর ফল খুব খারাপ। এ ছাড়া একটা নবজাতক, আমরা জানি যে তার রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা খুব কম থাকে। তাহলে তার ইনফেকশন হওয়ার প্রবণতা খুব বেশি।

একটা সময় নাভি কাটা হতো বাঁশের কঞ্চি দিয়ে। কেউ কেউ গোবর বা পোড়া মাটি দিত, যাতে বাচ্চাটার নিউনেটাল টিটেনাস হতো। এতে মৃত্যুর হারটা অনেক বেশি ছিল। ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ। এই মৃত্যুহার অনেক বেশি ছিল, যেটা আমরা টিটি ভ্যাকসিনের মাধ্যমে… যেটা মাকে দেওয়া হয়, সেটার মাধ্যমে অনেক কমিয়ে নিয়ে আসা হয়েছে।#

Please Share This Post In Your Social Media


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category